গাইতে গাইতে ক্যারিয়ারে একটা টাইমে এসে দেখা যায় যে অডিয়েন্সের প্রত্যেকটা মানুষ শিল্পীর সঙ্গে সঙ্গে প্রায় প্রত্যেকটা শব্দ গাইছে এবং সেই শব্দের প্রতিধ্বনিতে মুখরিত হয়া আছে স্টেজের চারপাশ। এই ড্রিমটাই আমি দেখে এসেছি সবসময়। এখন সেইটা বাস্তবে দেখতেসি।
জীবনে মানুষকে সবসময় কাছে পেয়েছি এমন নয়, কিন্তু মিউজিককে পেয়েছি সবসময়।
গানের ভিতরে নিজের সত্যিকারের অনুভূতিগুলারে পুরে দিতে আমি কখনো ভয় পাই না।
সবসময় গান করতে চাই আমি, সেইসঙ্গে চাই লিখতে। একটা সময় যেয়ে যদি দেখি যে গানের জগতে অপাঙক্তেয় হয়ে পড়েছি তবে এইখানে খামাখা ঘুরঘুর করব না। তেমন যদি হয় তাইলে আমি সসম্মান সবাইকে সালাম-আদাব দিয়া সরে দাঁড়াব, ঘরে ফিরে বাচ্চাকাচ্চা পালব, সুন্দর দেখে একটা বাগান করব। আর পাকনা চুলে কলপ দিবার মানুষ আমি না, আমি আমার চুল পাকতে দেবো। ষাইট বছরেও সোনালি চুলের ছুকরি দেখাইবার দরকার আমার নাই।
দশ বছর বয়সেই সম্ভবত পয়লা আমি বুঝতে পারি যে কান্ট্রিমিউজিকের দিকে যেতে চাইছি আমি। পীড়াপীড়ি শুরু করি প্যারেন্টসকে নানান গানের অনুষ্ঠানে প্রতিযোগিতায় আমারে নিয়া যাইতে। এখানে নিয়া যাও … ওখানে নিয়া যাও … এই মেলায় … ওই ফেস্টিভ্যালে … ক্যারাওকে কন্টেস্টে … এই করতে করতে আমি বড় হতে থাকি … এইরকম চলতে থাকে এগারো বছর বয়স অব্দি আমরা ন্যাশভিলে আসা তক, ডিক্সি চিক্স আর লিনি রাইম্সের গান নিয়া আমার ডেমো সিডিটা এগারো বছর বয়সের কাজ।
চয়ন ও অনুবাদন : বিদিতা গোমেজ
… …
- সহজ চোখে তাকায়া থাকার একেকটুকরো মুহূর্ত - January 16, 2021
- নেত্রকোণার নামকাহন (চতুর্থ পর্ব) || মঈনউল ইসলাম - January 9, 2021
- ইসলামবীক্ষণ : একটি পুনর্বিবেচনা ৩ || আহমদ মিনহাজ - January 8, 2021
COMMENTS