আলোয় ঘেরা চারিপাশ তার
অন্দর নিরালোক, অন্ধকার—
মাতৃগর্ভ যথা, গাভির ওলান
জন্মবধিরের স্তব্ধ উজাগরির গান
অভিজ্ঞতা আলোকবর্ষীয়, নক্ষত্রগুহার।
*
এসেছি শব্দের খোঁজে, এতদূর
এসে দেখি দেয়ালে ঝোলানো শুধু ছবি
কিন্তু, আমি তো কবি
আমার দরকার কিছু শব্দ ও সুর
দৃশ্য থেকে রেহাই পাইতে চাই
ইমেইজগুলা আওয়াজ করে ওঠে
একটা বাগেশ্রীর ধুন গুনগুনানো ঠোঁটে
এবার আমি লিখতে লেগে যাই।
*
ইমেইজের আছে এমন এক ঠাপ
দৃষ্টি ধড়ফড় করে
এবং অন্তরে
একনাগাড়ে এগারো ধরনের মনস্তাপ
যফলার মতো দোলা দিয়া যায়
বাংলা কাব্যকলার এমন ক্যারাব্যারা অবস্থায়।
*
শিল্প গল্প নয়
যেটুকু গল্পের বাইরে যেতে চায়
যায় বা না-যায়
সেটুকুতেই শিল্প হয়
শিল্প গল্পহীনতায়
থাকে এবং নিয়া যায়
শিল্পসম্ভোগেচ্ছু সমুজদারটিরে
একটি লিলুয়া গাঙের তীরে
সবসময়।
*
অনেক ছবির ভিড়ে একটা প্লাস্টিকের চেয়ার
দৃশ্যপটে কিচ্ছুটি নাই আর
ওয়ার্ম আলোর অথৈ হিউমিডিটি
হিটস্ট্রোকের আশঙ্কায় সিলেট সিটি
বিপাকে পড়ে একটা আঁটো জয়েন্ট বানাই
টিব্যাগেই তৃষ্ণা তাড়াই
দৃশ্যান্তরে চেয়ারে একা আবৃত্তিকার
সংলাপে শেইপ দিতেসেন বারোটা রাগী মানুষের ক্যারেক্টার।
*
ছবিগুলা নামহীন
ঝুলে রয় শেকলেতে বেঁধে রাখা সারাদিন
মনে সাধ উড়ে যায়
কালিমাখা আকাশের মেঘের পাহাড়টায়
যাবার আগে একবার
অনামা ক্যানভ্যাসগুলার
ইচ্ছা হয় জিগায়—
আমাদের কপালে কী জুটবে না চিন?
আমরা কী আঁকিয়ের খেয়ালের অধীন!
*
সেলফোনের আলোয়
দেখি ইমেইজগুলি, লিখি, ইলেক্ট্রিসিটি নয়
বিরূপ বৈরী দিন, বিরুদ্ধ সময়
এ-অন্ধকার ইলেক্ট্রিসিটিহীনতারও অধিক মনে হয়
মেঘের মেদুর দিন
শরীরে বেশ প্রশান্তির পাউডারের মিহিন
সুখ
এমন সময় কোন উজবুক
স্মরণ করল মোরে
বেজে উঠল মনিটরে
একলগে একাশিটি বীণার ঝঙ্কার
সঙ্গে আলো, সম্পর্ক, সচিত্র সংসার…
রচনা থামাই।
ইলেক্ট্রিসিটিহীনতারও অধিক অন্ধকারের দিকে তাকাই।
*
সিলেক্ট করো, কপি নাও
বসাও
যেইখানে বসাইতে চাও
গজদুই দূরে এসে দাঁড়াও
কতকটা দায়সারা তাকাও
তলায় এককোনায় স্বাক্ষরটা লাগাও
অন্তরায় কিছু রইল আর
নকলকারের আর্টিস্ট হবার?
*
অথবা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
তোমার দুনিয়ার সকল কাজের কাজি
স্বীকৃতি দিতে কেন তুমি নিমরাজি!
ইয়ারদোস্তোরা তামাশা মাচায়, লাফায়ঝাঁপায়
আঁকে, লেখে, আখাম্বা বাজায়
ডিজিটাল ডোমেইনের আর্টকালচার
অর্ডার প্লেইস করা মাত্র গলগলায়া গান বাইরায়
কাব্য, কলা, যুগপৎ ওয়েস্টার্ন ইস্টার্ন ক্ল্যাসিক্যাল ড্যান্স
গরমাগরম কোরিয়োগ্র্যাফিক সিকোয়েন্স
সবই পাওয়া যায়, ফ্রি, বেশুমার
সত্যিকারের শিল্পীদের শুনি আইজ আর বেইল নাই
ইন্টেলিজেন্ট আর্টিফিশিয়ালের শীর্ষসংগীতশংসা গাই!
*
জড়োসড়ো, সংকুচিত, ভয়
পাখনার তলায় যেমন মুর্গিছানা
আজও গজায় নাই যার ডানা
মাতৃক্রোড় ছাড়া যার ভুবন নিরাশ্রয়
বিকালবেলার বনছোঁয়া হাওয়ায় তার সহসা মনে হয়
এই তো, চলে যায়, বেরোবার সময়।
*
নক্ষত্রগুহায়
কারেন্ট চলে যায়
দীর্ঘ সময় কারেন্টের তাপে তড়পাবার পরে
এই অবসরে
বেতালা বাংলাদেশের লোডশেডিঙের ছায়ায়
আর্টফ্রেমগুলা গায়ে হাওয়া লাগায়।
*
আর্ট অনুজ্জ্বল হলেও চলে
বেশি উজ্জ্বল হলে
বরং অসুবিধা
খামাখাই দ্বিধা
কাজ করে দেখার সময়
কার চেয়ে কে বেশি উজ্জ্বলতর
রঙরেখা বারিষার পানির মতো ঝরোঝরো
কতটা কার অনন্য অন্বয়
ক্যানভ্যাসটা, আদ্যোপান্ত অনুজ্জ্বল, পা বাড়ায়
স্পেক্টেটরের সামনে এসে খাড়ায়—
এই নাও, সকৃতজ্ঞ উপহার, অন্তর্গত আমার আর্ট
নট দ্যাট ড্যাম স্মার্ট
অনুজ্জ্বল অবয়ব ভেদ করে ভেতরে তাকাও
তরমুজের ফ্যাকাশে বাকল পারায়া আরও গহিনে যাও
তোমার জন্য, টকটকা লাল, আর্টপিণ্ড, নাও!
*
সেই ছবিটার সামনে এসে দাঁড়াই
নিরালম্ব মুহূর্তকাল যেন, থমকাই
ছবিটার নাম
দেখলাম
ব্লু বডিড বিয়িং
একটা হারানো স্ট্রিং
মনে পড়ছে এবং পড়ছে না নাম তার
কত লম্বা প্রাগৈতিহাসিক এই শিল্পকলার সংসার
ওই ইমেইজটার নাম সম্ভবত দ্য থিঙ্কার
অগস্ত রদাঁর, স্কাল্পচার।
*
যমজ দুই ইমেইজের ইশারায়
চারপাশ ছেয়ে যায়
আরণ্য বনস্পতিবিলোড়িত সুপর্ণা ছায়ায়
ইমেইজ দুইটাই সিমিলার ভঙ্গির
নৃত্যকল্লোলিত, উন্নত, মুহূর্তস্থির
কত গাছ কত গুল্ম কত লতাপাতাদের ভিড়
সবার মাঝখানে এই চিত্রহরিণ
উপনিষদের তুলটকাগজ দিন
অস্তাচলে গেলে একজোড়া ক্যানভ্যাসের মুখামুখো হই
শকুন্তলম এক এবং শকুন্তলম দুই।
*
কাঁঠালবর্ণ কৈশোর
উজ্জ্বল, অদূর—
সকলেই পেরিয়ে এসেছি
দিনে দিনে দেনাদার যৌবনে সেঁধিয়ে গেছি
বিশেষ বলার কিছু নাই
কথা এইটাই
শিকলে ঝোলানো ছবিটির সামনে খাড়াই
দি জ্যাকফ্রুট জুভেনাইল
মাইলের পর মাইলের পর মাইল
উজ্জ্বল, উষ্ণ, উদাত্ত স্মাইল।
*
এমন সময় একটি ছবি
মুখ তুলল, বলল, কবি
জিগাইতে চাই ইজাজত দেন যদি—
ফিরে দেখি, কী রে, এ তো ওই ছবিটাই
নিচের সারির চুপটি নিরাই
কিন্তু ছবির নামটাই ইয়াদ নাই
কী করি কী করব চক্ষে বেতাল সুরমা নদী
আননোন পেইন্টিঙের ডাকে মুখ ঘুরায়া চাই।
*
ষড়ঋতুর সব রস উৎসবে একবারই মিলিত হয়
বাংলার গ্রীষ্মের সময়
তার রূপ তার রঙ তার রজনিদিবস
বসন্তের চেয়েও উন্মন, বিবশ
করে রাখে
আমাকে
এবং আশা করি তা আপনাকেও
তুমি কী ভিনগ্রহাগতা অ্যালিয়েন কেউ?
ছবিটিরে দেখি, দি বেঙ্গল সামার
নামের ডানে রেড স্টিকার
অলরেডি কিনেই নিয়েছে কেউ সহৃদয় আর্টের বায়ার।
*
এক অ্যাপাচি ইন্ডিয়ান
কবর দেয়া হয়েছিল যারে
সেই হাঁটুভাঙা গাঙটার পারে
যেমন তার ফসিলের উত্থান
অনন্তজৈবনিক এক অনসূয়া গান
উড়ে আসে
একান্ত সন্ধ্যাবাতাসে
এই কিনব্রিজকিনারে
রেডরঙা মানুষের দমফাটা আর্তচিৎকার
পেইন্টিঙটি মিক্সড মিডিয়া অন ক্যানভ্যাসপেইপার।
*
বতিচিলির ভিনাস নয়
দেখতে চাইছি নিজের সময়
গ্রিনডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্সের দেশে
তেরোশ নদীর পানি ইউটিউবারের বকবকানিতে এসে মেশে
দেখতে চাইছি দিনদুনিয়াই বেহিসেবি
নির্বিকল্প বর্ষা ঋতু, বদ্বীপের দেবী।
*
রঙ ও অন্যান্য অনুষঙ্গ
তুলি, টিউব ও জলতরঙ্গ
অথবা তা নয়, তেল
ক্যানভ্যাসকাগজে পেন, বল ও জেল
আছে প্যাস্টেল, অ্যাক্রিলিক
নোট নিতে নিতে এক করুণ ক্রিটিক
কারে দেখে কারে রাখে ছোটে দিগবিদিক।
*
ক্রিটিকের কাছ থেকে এককুড়ি তিনহাত দূরে
তেইশহাত হবে কম করে
এসেছি তিনফুট বাই আড়াই শীতের আগের ঋতুর ধারে
অর্থাৎ, হেমন্তে—
এক অধ্যাপক, জর্দা খান
কিমাম দেয়া খিল্লি পান
নিজের চেয়ে বুদ্ধিমান
লোকের দিকে অপাঙ্গে তাকান
প্রসঙ্গত বলেন, অর্থাৎ, হেমন্তে যেই দিনের উদয়
সেই দিনের কী আর বসন্তের সঙ্গে দেখা হয়?
এই নিরাই শ্রীরাই সুরমা গাঙের পারে…
খিল্লিলাল নৈরাশ্য তফাতে রেখে তেরচা ক্যানভ্যাসের দিকে তাকাই
বিস্ময়ের সীমা নাই
দেখি দি অটামনাল ম্যুড
স্টুডিয়োপ্রদর্শনীর প্রবেশমুখের ডাইনের দেয়ালে, একেবারেই দিগন্তে
এক মাঝবয়েসী মানুষের আত্মার ন্যুড।
*
শহরতলির দিনকালগুলি
ভিজা ভিজা, গাছকাটা, তারের জঙ্গল, লোকজটলা, ধুলি
বিসমিল্লা ঝালাইখানার মিশিনের আওয়াজে ফেটে যায় খুলি
সিটি কর্পোরেশন অ্যারিয়ার মরুদীর্ঘ দুপুরবেলাগুলায়
ডাউন টাউন ডেইলি সিরিজের ছবিগুলারে ভাসাই শুভেচ্ছায়।
*
দি ডিস্টোপিয়ান ডেমোগ্র্যাফি ইমেইজটায়
দৃষ্টি আটকায়
টাইম আপ হবার পরেও নজর না-ফিরাইলে দেহ ছটফট করে
ভেতরে ভেতরে
কেউ মনে হয় ইনভেইড করছে আমায়
তার করাল গ্রাস
মহাবাঘডাঁশ
নজর ঘুরায়া তাকাই ভিন্ন প্রান্তে
কেমন অজান্তে
একটি ইমেইজে নিবদ্ধ করি নজরের ঠার
দ্য ডেজার্ট রাইডার।
*
আর্টের সামনে এসে একটা নাগরিক গ্রীবাবিশিষ্ট দর্শক খাড়ায়
আর তার অস্তিত্বের যাবতীয় জিজ্ঞাসা কামরা কাঁপায়া ঝাঁপায়
চাপাতে চায় দায়
নিতিদিনকার নানা অসংগতির
অরুণ বরুণ কিরণ কানা ধ্যানধারণার ভিড়
আর্টের দায় নাই নিত্যনতুন দর্শকের বায়নাক্কা মেটায়।
*
বিফোর দ্য ট্র্যাজেডি বিগিন্স
ছিলাম একটা গাঙের পারে
একলাগুলি নিসংসারে
বেলগাছে আর তালগাছে তুলকালাম ডহরধারে
কে আমারে উদ্ধারিবায়, সিন্স
ডহরগহিন গাড্ডায় আমার পা
আমি রেস্কিউয়ারের নাম্বার জানি না
তারপরে তো ছবিই দেখি, আউটস্ অ্যান্ড ইন্স।
*
সেথা এক সাধুর কুটির
অচিহ্নিত প্রকৃতি, নিসর্গ স্তব্ধ, পুকুরের পানি স্থির
অধিবিদ্যক অন্ধকারের নরম নশ্বরতা
হাউজ অফ অ্যা হার্মিট ছবিটায় দেখতে পেলাম যা যা, যথা।
*
দ্য ওয়াটারল্যান্ডার্স
নট ব্লেস্ নট কার্স
লাইক আওয়ার্স
নট অ্যা ফেইরিটেইল নর অ্যা ফার্স
জাস্ট ওয়াটারল্যান্ডার্স
লেট’স্ টেইক ইট অ্যাজ ইট কামস্ টু আস্।
*
পুরানা পাড়ার মোড়ের দোকানটায়
কার কার অ্যাবসেন্সটুকু স্পষ্ট দেখা যায়
আঠারো ক্রমিক ফ্রেমের সামনে যাও
যথাবিহীত দূরত্ব রচনাপূর্বক দাঁড়াও
পুরানা পাড়ার সেলুনের সামনায়
রিজনেবল টাইমের সীমায়
নিজেই নিজেরে দেখতে পাইবায়।
*
আর কোন ছবিটা থাকবে
এবং কোন ছবিটা থাকবে না
আকাশভরা বামন তারা তাকধিনাধিন নাচবে না
তা বলে না, তা বলে না
তার চেয়ে এই ভালো
দুনিয়াজোড়া আঁধার ঘনাক আর্টে ফর্শা আলো।
*
গ্লোরিয়াস গ্লাটুনগুলো কুঁজো হয়ে হেঁটে যায়
যেন রুকুরত কোনো ওলির দরগায়
একই অবস্থায় তারা আয়ইনকাম করে
ব্যাংকে টাকা রাখে এবং পেটি ক্যাশ ঘরে
যেন রুকুরত, কুড়াতেসে বেহেস্তের দানা
দুয়ানা চারানা
মাথা তুলে দেখবারও ফুরসত নাই
জিগাই
কী কুড়াও, গ্লোরিয়াস গ্লাটুন?
ভূলুণ্ঠিত শরীরটুকরো, সঙ্গে একটা মন।
*
পেয়ে গেলাম গানের লোকের লাগ
স্টুডিয়োরই ভিতরে একটি গিটারের অনুরাগ
অঞ্জন ও ওয়ারফেইজ
গলা লাগায়েছি নিজ নিজ
দৌ হিমেল ওয়াজ দি লিড
স্প্লেন্ডিড
অন অ্যা গিটার
হিমেলের পিছনের পেইন্টিঙটি ইজ টাইটল্ড অ্যাজ দি ফিয়ার।
*
প্রতিটি ইমেইজেরই ইংরেজিতে নাম
একটা তেমন, বাম
বাংলায় নয়, ইংরেজিতেই স্টিকার
অনুবাদ যার
আগেই তো বললাম
দি লেফট
যা ভাবলেন তা নয়
রিকশায় আরোহীর বিরহসময়
বামের দিকটা খালি নিয়াই চলতে ফিরতে হয়।
*
আর্টের লোকের থাকে একটা ডাঁট
পোশাকে আশাকে বেশে ভূষায় ফিটফাট
থাকুক না-থাকুক
ডাঁটো কথার চাবুক
থাকতেই হয়, তা না হলে মাছি বসে মুখে
একটি শিল্পীর অনুল্লেখ্য কর্তব্য হয়
সবসময়
আর্টের মাছিদেরে রাখা চোখে চোখে।
*
এমন একটা ছবির ফিকির করি
নীলকণ্ঠ, গলায় গরল ধরি
কিন্তু কোথায়, সেই ছবিটার ঠিকানাটা জানা চাই
বৃষ্টিসন্ধ্যায় ছাতা মাথায় বাসা থেকে বাইরাই
কিনব্রিজ পারায়া আর্টখানায় এসে ছাতা নিভাই।
*
ইট ইজ টুথাউজ্যান্ডটোয়েন্টিফাইভ
অ্যালাইভ
অর ইট ইজ ডেড
কেইজ দি ডেভিল অর বি কেইজেড।
*
অ্যান্ড দ্যাট’স্ হাউ ইট ওয়ার্ক্স
নট লাইক দি সেয়িঙস্ অফ ওয়ারেন হেস্টিঙস্ অ্যান্ড কার্ল মার্ক্স
অর সাম আদার ফুকোলাকাঁবুম
লেট’স্ লিস্যন টু দি ব্রেথটেইকিং সাউন্ড হালুম!
*
ইন দি রুম দ্য উইমেন কাম অ্যান্ড গ্য
টকিং অফ মিকেলাঞ্জেলো
নো
অতটা না হলেও
দর্শক সমাগম যথেষ্ট ভালো
হতাশার বিপরীতে আলো
দর্শনার্থী নিবন্ধনের খাতায়
তাকালেই ঝিলিক দেখা যায়
কাটবেই, বিটকেলে অন্ধকার, কালো।
স্থিরচিত্রে এক্সিবিশনের একাংশ
দ্য ক্রনিকলস্ ফোরটোল্ড / প্রাগভবিষ্যের পদাবলি। স্বনির্বাচিত সত্যজিৎ রাজন দ্বিতীয় একক চিত্রপ্রদর্শন। ০৫-১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বিকাল ০৩ থেকে রাত ০৯ পর্যন্ত প্রদর্শনীগৃহদ্বার উন্মুক্ত। নক্ষত্রগুহা আর্টখানা সুরমা মার্কেট সিলেট
লেখা : জাহেদ আহমদ ।। চিত্র : শোভন সরকার
সত্যজিৎ রাজন এক্সিবিশন প্রতিবেদন
গানপার কবিতার, কবিতার গানপার
- আশ্বিনা - October 6, 2025
- স্টোরি অফ অ্যা স্টেরিয়ো - October 4, 2025
- কার গান কে গায় - September 29, 2025
COMMENTS