সূচনাসংকেত বেজে ওঠার পরপর মঞ্চের আলো-আঁধারিতে দেখা যায় এক নারী ঘুমিয়ে আছেন। তাকে ঘিরে ৩জন মুখোশমানুষের নরম নৃত্যের কোরিওগ্রাফিতে দর্শকের বুঝতে অসুবিধা হয় না তিনি স্বপ্নে বিভোর! ঘুমে অথবা আধোজাগরণে এপাশ-ওপাশ করা এবং গোঙানির পর স্বপ্ন ভেঙে গেলে ওই নারীর আর্তচিৎকারে উপলব্ধি করা যায় — ওটা স্বপ্ন নয়; দুঃস্বপ্ন! দর্শকের অনুভূতিতে তা নাড়া দিয়ে যায় হৃদয়বিদারক চিত্র হয়ে।
নিত্য ঘটে যাওয়া ‘জীবনচক্কর’ তাকে তাড়া করে ফেরে, ঘুমে-জাগরণে। দিনমান-রাত্রিদিন গার্মেন্ট কারখানায় আর সংসারের ঘানিতে তার জীবন চক্রাকারে বাঁধা। জাগরণে ঘটে যাওয়া স্মৃতি ও দৃঃসহ স্মৃতি তাকে ঘুমে-জাগরণে সর্বদা তাড়া করে ফেরে। তাই স্বপ্নে তার অঙুল কেটে যায় সেলাইকলে। জেগে উঠলে সে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে ওঠে তার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত জীবন-জীবিকা নিয়ে। কারণ সে জানে, অঙুল কাটা গেছে, তাকে আর কাজে নেয়া হবে না। দুঃস্বপ্নের সে-ঘোর কাটতে তার সময় লাগে। যখন সে উপলব্ধি করে সত্যি সত্যি তার আঙুল কেটে যায়নি, তখন তার চোখেমুখে যে-প্রশান্তির অভিব্যক্তি দেখা যায়, তা অনির্বচনীয়।
বটতলার সচেতন স্রোতধারায় নির্মিত সাহসী ও পরিকল্পিত ১৬তম প্রযোজনা (উদ্দেশ্যমূলক কিন্তু নিছক প্রোপাগান্ডা নয়) — ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ — এই পূর্ণাঙ্গ একক নাটকটি মঞ্চে জেগে থাকে এবং ঝড় তুলে যায় ১ঘণ্টা ১০মিনিট। ইতালীয় নাটকের রূপান্তর তথা দেশীকরণকৃত কেন্দ্রিয় চরিত্রকে (ধরে নেই ‘চুমকি’ তার নাম) দর্শকদের মনের গভীরে প্রোথিত করে দেন কাজী রোকসানা রুমা, টানা সংলাপ প্রক্ষেপণ ও চলনে-বলনে, ছোট ছোট অ্যাক্টিভিটিতে বিচিত্র রূপে; অবলীলায়। রুমা তথা চুমকির চমক তথা পারফরম্যান্স দাগ কেটে যায় আমাদের সচেতন-অবচেতন মনে। নিজেকেও চিনে নিতে পারি আমরা।
নাটকটির প্রতিপাদ্য আমাদের অতিপরিচিত নারীজীবন। নাটকে একজন গার্মেন্টশ্রমিকের জীবনের দুঃসহতা ফুটে উঠলেও দর্শকদের বুঝতে অসুবিধা হয় না, এ-জীবন প্রায় প্রতিটি নারীর জীবনে ঘটে যাওয়া একঘেঁয়ে বন্দিজীবন। ‘বটতলা’ যাকে সোহাগ করে অথবা চাপা ক্রোধে স্যাটায়ার করে বলেছে — সংসারের ‘ঘ্যান চক্কর’! ঘানিটানা অথবা ঘ্যানর ঘ্যানর করা সে-জীবন আজীবন বয়ে যেতে হয় ওই নারীকে। অধিক শোকে পাথর হয়ে মেনে নেয়া সে-জীবন। দিনমান, দিনরাত্রি, জাগরণে এমনকি ঘুমেও, যা একজন নারীকে তাড়া করে ফেরে। মনের ভেতরে গুমরে ওঠে — ‘সে কেন জলের মতো ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়! অবসাদ নাই তার? নাই তার শান্তির সময়? ….।’
দেশিয় ও আন্তঃদেশিয় নিপীড়ন ও প্রবঞ্চনাজাল কীভাবে প্রতিটি শ্রমিকের বিশেষ করে নারীশ্রমিকের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে, তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে তার এক প্রতীকী রূপায়ন ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ অথবা ‘জ্বলে ওঠো একবার’ অথবা ‘জাগো নারী, জাগো বহ্নিশিখা’। অল্প বেতনে দিনরাত্রি ঘাম ঝরানোর পরেও ন্যায্য মজুরি না পাওয়া, ওভারটাইম চাইতে গেলে সুপারভাইজারের অশ্লীল ইঙ্গিত এবং ন্যায্য পাওনা টাকা না দেয়া — এসবই তার জীবনচক্র। শ্রমিক, বিশেষ করে নারীশ্রমিকের জীবন ও যৌবন নিংড়ে নেয়া এই অর্থনৈতিক শোষণপ্রক্রিয়া এ নাটকের পরতে পরতে উঠে এসেছে। তবে, দেশি-বিদেশি শোষণের প্রক্রিয়াটি কোনো কথোপকথনের মাধ্যমে আরেকটু খোলসা করার চেষ্টা করা যেতে পারে। আর শুরুতে সন্তান পরিচর্যার সময় ২/১মিনিট কমিয়ে সময়টা অন্য কোনো চিত্র ফুটিয়ে তুলতে কাজে লাগানো যেতে পারে।
অসম্ভব প্রজ্ঞায় মূল নাট্যকার-নির্দেশক-পারফরমারস এক সুতোয় বেঁধে ফেলেছেন বিশ্বের সকল নারীর অর্থহীন-স্বাদহীন রূপ-ও-গন্ধহীন একঘেঁয়ে জীবন! (অবশ্য এ মানবজীবনের আদৌ কোনো অর্থ আছে কি না, সে-প্রশ্ন থেকেই যায়।) দুঃস্বপ্ন দেখে ঘুম থেকে ওঠা, সন্তানের যত্ন নেয়া, কাজে যাওয়া-আসা, ফ্যক্টরির সুপারভাইজারদের অশ্লীল বাক্যবাণে জর্জরিত হওয়া, যাতায়াতপথে পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি গায়ে মেখে ঘরে ফেরা এবং ঘরে ফিরে বদমেজাজি ‘ভাদাইম্যা স্বামী’-র শরীর ও মন যোগানো — এই চক্রে বাঁধা পড়ে আছে তার এই বন্দিজীবন। এ নাটকটির রচনা, নির্দেশনা ও প্রয়োগকৌশল এবং অভিনয়ের মুনশিয়ানা প্রশংসা না করার কোনো পথ খোলা রাখেনি ‘বটতলা’।
ঘুম থেকে উঠেই শিশুসন্তানের পরিচর্যার পর কারখানার উদ্দেশ্যে রওনা দিতেই যখন চাবি না পেয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে ওঠে চুমকি, তখনই মূলত নাটকটি বেগবান হয়; অন্যরূপ ধারণ করে। এবং নাট্যকার এটাকে অবলম্বন করেই নারীজীবনের দিনচক্র-নিশিচক্র সামনে নিয়ে আসেন। চাবির অন্বেষণেই নাটকের পথরেখা অঙ্কিত হয়; কাহিনি এগিয়ে চলে পেছন দিকে। এই সূত্র ধরে নারীর জীবনযন্ত্রণা ও নিত্যকার হাহাকার নাট্যকার-নির্দেশক-পারফরমার জাগিয়ে তোলেন; জাগিয়ে তোলেন নারীর ক্ষোভ, ঘৃণা, ভালোবাসা না-পাওয়ার অন্তর্জ্বালা, হঠাৎ একদিন জ্বলে ওঠা এবং তারপর শান্ত হওয়া অথবা মানিয়ে চলা — সবকিছু। পরিশেষে, সাতঘাটের স্মৃতিচারণের সূত্র ধরে স্বামীর পকেট থেকে হারানো চাবি (নাকি তাকে দখল করে রাখার চাবি?) খুঁজে পাওয়ার পরে, যেন হাতে সোনার চাবি পেয়েছে, যবনিকাপাত ঘটে এ নাট্যআখ্যানের; জীবনের প্রতিটি দিবস যেন শুক্রবার তথা ছুটির দিন হয় — এই স্বপ্নের মায়ামোহে আবার প্রশান্তির ঘুমে ডুবে যায় চুমকি — মইরমের মা! আর নারীজীবনের কঠিন সত্য হয়ে জেগে থাকে — পেছন ফিরে চলার অথবা সামনের জীবনচক্রে আবারও নিমজ্জিত হওয়ার সূচনা।
পারফরম্যান্স : কাজী রোকসানা রুমা (নিজেকে যিনি একজন ‘নার্ভাস শিল্পী’ ভাবেন), যার গতিশীল অভিনয় আগেও দেখেছি ‘ক্রাচের কর্নেল’-এ। তবে, এ নাটকটিকে যেভাবে তিনি রূপায়ন করেছেন, অনেকেই তাতে গর্বিত, উৎফুল্ল (এবং ইচ্ছা করলে ঈর্ষান্বিত-ও) হতে পারেন। যেমন আমি হয়েছি; এবং আমরা প্রায় সকল দর্শক। বিমোহিত হয়েছি। স্তব্ধ হয়েছি। এ যেন ঘণ্টখানেক ধরে গাওয়া একটি বড় আঙ্গিকের সংগীতমূর্ছনা; তার ভেতরে নানান তাল-লয় দিয়ে ওঠানামা আছে। মাঝে মাঝে তবলার তালমাতাল চাঁটিও আছে। ঘুম থেকে আর্তচিৎকার দিয়ে জেগে উঠে রুমা তথা চুমকি একটানে নিয়ে গেছেন আমাদেরকে ঘটনার শেষপ্রান্তে। গতদিনের স্মৃতিচারণের সূত্র ধরে হারিয়ে যাওয়া ঘরের চাবি হাতে পেয়ে তবেই তিনি স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। এবং তারপর আবার শান্ত হয়ে নিদ্রায় আচ্ছন্ন হয়েছেন। দর্শকরাও যেন দম ফেলার ফুরসত পেয়েছেন এতক্ষণে।
পারফরম্যান্স ও নির্দেশনার কয়েকটি উজ্জ্বল মুহূর্ত : ঘরের চাবি অনুসন্ধান করতে গিয়ে নানা ঘটনার সন্নিবেশ নাটকটিকে উজ্জ্বল করে তুলেছে। হঠাৎ যখন চুমকির মনে পড়ে- চাবিটা দাঁতে চেপে ধরেছিল, তখনকার সংলাপ প্রক্ষেপণেও দাঁতে দাঁত চেপে ধরে সংলাপ প্রক্ষেপণ নির্দেশক ও রুমার শক্তিমত্তার পরিচয় বহন করে। একপর্যায়ে ‘ভাদাইম্যা’ স্বামীর না-হক খবরদারির জবাবে চুমকির হঠাৎ জ্বলে ওঠা এবং প্রচণ্ড ক্ষোভ প্রকাশ; এবং দুজনের বাকবিতন্ডার বহিঃপ্রকাশের সময় ক্রমাগত উচ্চগ্রামে উঠে প্রচলিত অশ্লীল(!) শব্দাবলির অনায়াস উচ্চারণ আমাকে চমকে দিয়েছে; অনুমান করি অন্যদেরকেও। এ অংশটুকু এতটাই সাবলীল ও যুৎসই ছিল যে, দৃশ্যকল্পটি আমাদের চোখে ও বুকে অনেকদিন আটকে থাকবে। তারপর বেশ কয়েক সেকেন্ড নীরবতা ও চুমকির শ্বাসপ্রশ্বাস ওঠানামার অভিব্যক্তি। যেন দীর্ঘদিনের পুঞ্জিভূত ক্ষোভ ও কান্না উদগীরণের পরে তার প্রশমন ও চাপা কান্নার প্রকাশ — নির্দেশকের মুঙশিয়ানাই বটে; নাকি রুমার?
এরপর চুমকির রাগ ও মান ভাঙানোর যে দৃশ্য নিপুণভাবে রূপায়িত হয়েছে, এবং সে-প্রক্রিয়ায় চুমকির কান্না থেমে থেমে উথলে ওঠা — মনে থাকবে দর্শকদের। এরপর মিলনদৃশ্যটাও ছিল অসাধারণ শিল্পময়। এ-সময় আলো ও শব্দের কাজ ছিল মোহনীয়। তবে, চুমকির বদমেজাজি স্বামীর মানভঞ্জনের গোপন উদ্দেশ্যটা স্পষ্ট হয়নি অন্তত আমার কাছে। ওটা কি সত্যিসত্যিই অনুশোচনা থেকে, না-কি কপটতা, না-কি আপাতপ্রশমন!
রুমার পুরো পারফরমেন্স আমাকে মুগ্ধ ও বিমোহিত করেছে।। তার মুভমেন্ট, মড্যুলেশন, সংলাপ প্রক্ষেপণ, হারানো চাবি খুঁজতে গিয়ে গতদিনগুলোতে ঘটে যাওয়া আনন্দবেদনামিশ্রিত নানা ধরনের ঘটনা এককভাবে ফুটিয়ে তোলা, এরই মধ্যে শোষণের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্র, চক্রান্ত ও কৌশল তুলে ধরা, চরিত্রের ভেতরের কষ্টটাকে দর্শকদের বুকের গভীরে গেঁথে দেওয়া, স্বামীরূপে বদমেজাজি ডায়লগ প্রক্ষেপণ ও পাশাপাশি নিজের মেজাজ ওঠানামা করানো, শিশুসন্তানের সাথে মায়াময় কথোপকোথন — প্রায় সবকিছু আমাদেরকে যাদুকেরের মতো আটকে রেখেছে রুমা।
রুমার সাবলীল ও গতিশীল অভিনয় মনে থাকবে দীর্ঘদিন। ‘আমি তারে কই যাদুকর … সে যেন রুমাল নাড়ে পরানের গহীন ভিতর।’ এবং নাটকটি দেখতে দেখতে মাঝে মাঝে নিজেকেও একজন কমবেশি ‘ভাদাইম্যা’ মনে হয়েছে। বিশেষ করে চুমকি যখন তার স্বামীকে গৃহকর্মের ফিরিস্তি দিয়ে নিজের অন্তর্জ্বালা প্রশমন করার চেষ্টা করছিল, তখন।
তবে, আরও চিন্তাভাবনা ও খাটাখাটনি করলে এ-নাট্যযাত্রাকে আরও উঁচু জায়গায় নিয়ে যাওয়ার সুযোগ ও পরিসর এখনও আছে। সেক্ষেত্রে রুমা, নির্দেশক, নির্দেশকের উপদেষ্টাকেও আরও খাটতে হবে, ভাবেত হবে, সময় খরচ করতে হবে। প্রসঙ্গত, এ প্রযোজনায় হায়দার উপদেষ্টানির্দেশক হিসেবে যে-ভূমিকা রেখেছেন, তা প্রণিধানযোগ্য।
সামিনা নিত্রা লুৎফার কোরিওগ্রাফি আগাগোড়াই শক্তিশালী। এ পরিবেশেনাতে-ও তাই। তাঁর চিন্তাশীল ও যুৎসই কোরিওগ্রাফিক কাজ ও নির্দেশনা না থাকলে এটা কতদূর সফল হতো, বৈচিত্র্যময় ও দৃষ্টি-আকর্ষণীয় ও হৃদয়গ্রাহী হতো, তা বলা মুশকিল। অভিনন্দন লুৎফা, অসাধারণভাবে ফিরে আসার জন্য!
শব্দায়ন, আলোকায়ন, সংগীতায়ন সাধারণ; কিন্তু অসাধারণ! বেশি ঝকমারি-ঝকমারি নাই, চোখ ধাঁধানো নাই; কিন্তু অজান্তেই দর্শকের মনে তা নাড়া দিয়ে গেছে। মঞ্চসজ্জাও ছিল সাধারণ কিন্তু অভিনয়-উপযোগী; পরিচ্ছন্ন।
‘বটতলা’, নির্দেশক, মূল পারফরমারকে বিশেষ ধন্যবাদ নাটকটিকে দেশিকরণ, বরিশাইল্ল্যাকরণ এবং শেষাবধি রুমাকরণের জন্য। নাটকের প্রচারপত্রে অনুবাদক এবং বিশেষ করে নির্দেশকের জবানি ও জবাবদিহিতা আমাকে আকৃষ্ট করেছে। অভিবাদন, প্রিয় তরুণ ও সৃজনশীল নির্দেশক ম. সাঈদ!
৩জন সহশিল্পী এ পরিবেশনায় যে মূল্য সংযোজন করেছেন, তাতে দর্শকদের কাছ থেকে মূল্য সংযোজন কর আদায় করা যেতে পারে; অথবা মূল পারফরমারের কাছ থেকেও।
সবশেষে, রুমাকে বলব, “তুমি কেমন করে ‘ভান’ করো হে গুণী, আমার সবাই স্তব্ধ হয়ে দেখি এবং শুনি!”
জয়তু বটতলা!
পুনশ্চ : পুরুষের জীবনও কিন্তু কম একঘেঁয়ে নয়; যদিও নারীর জীবনের তুলনায় তা কিছুই না। মূলত মানবজীবনই একঘেঁয়ে ও ক্লান্তিকর! এক ‘ঘ্যানচক্কর’-এ বাঁধা!
মূল নাটক : দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামে ।। অনুবাদ ও রূপান্তর : অধ্যাপক আব্দুস সেলিম ।। নির্দেশনা : মোহাম্মদ সাঈদ ।। নির্দেশনা উপদেষ্টা ও আলোক পরিকল্পনা : মোহাম্মদ আলী হায়দার ।। কোরিওগ্রাফি : সামিনা নিত্রা লুৎফা ।। রূপসজ্জা : শেঁউতি শা’গুফতা ।। মূল চরিত্র রূপায়ন : কাজী রোকসান রুমা ।। সহশিল্পী : তৌফিক, ঝুমা, ইফতি ।। প্রযোজনা ও পরিবেশনা : ‘বটতলা’ পারফরমেন্স স্পেস
[প্রতিক্রিয়া ব্যক্তকারী আজ থেকে ৫২/৫৩ বছর আগে পাবনাতে নাটক অনুশীলন শুরু করেন মামাদের হাত ধরে। একসময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুশীলন ও সমকাল-এ যুক্ত ছিলেন। একদম শেষে যুক্ত ছিলেন নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়-এ বছর তিরিশ আগে। সক্রিয় ছিলেন ‘বাঙলাদেশ লেখক শিবির’-এ।]
- ভোটবুথ, ভূতভোট, বজরঙবলি ও বেবুন - November 26, 2024
- ক্বারী আমীর উদ্দিন সান্নিধ্যে সেদিন || তারেক আমিন - November 20, 2024
- পোয়েট ও তার পার্টনার - October 19, 2024
COMMENTS