হুমায়ূন আহমেদ মাঝে মাঝে গল্পের সম্পর্কগুলো, কিংবা পাত্রপাত্রীর নাম, কখনো কখনো ঘটনাও, গুলিয়ে ফেলেন।
এই যেমন ‘চক্ষে আমার তৃষ্ণা’ (২০০৯) উপন্যাসে তরুর মুখ থেকে প্রথমে জানা গেল “বাবার প্রথম স্ত্রী আমার বড় খালা। বিয়ের দুবছরের মাথায় তিনি মারা যান। তখন বাবা আমার মাকে বিয়ে করেন’ (পৃষ্ঠা ১৯)।
আবার গল্প কিছুদূর এগিয়ে এলে আমরা দেখতে পাই — আব্দুল খালেক, তরুর বাবা, মনে মনে ভাবছেন, “তরুর মার নাকও মোটা ছিল। তার দ্বিতীয় স্ত্রী তরুর খালার নাকও ছিল মোটা” (পৃষ্ঠা ৫৮)।
তরু বলছে তার বাবার দ্বিতীয় স্ত্রী তার মা, আর বাবা জানেন, তার দ্বিতীয় স্ত্রী হলেন তরুর খালা।
এইসব তুচ্ছ ভুল বুদ্ধিমান পাঠক এড়িয়ে যেতে পারেন, কিন্তু এড়িয়ে যেতে না চাওয়া পাঠকও তো আছে। তাদের কারো তো কৌতূহল হতে পারে, তরুর বাবার দ্বিতীয় বিবাহ সন্তানের আকাঙ্ক্ষায় হয়েছিল নাকি সন্তান থাকা অবস্থায় মায়ের অভাব পূরণের জন্য বিয়েটা করা হয়েছিল।
গলদ নিয়ে যখন কথা শুরু, আরও দুয়েকটার কথা বলে নিই।
উপন্যাসে ড্রাফ্টসম্যান রাকিবের বাড়ি জানা যায় মুন্সিগঞ্জ (পৃষ্ঠা ১৭), কিছুদূর পর একটা ট্রাক দুর্ঘটনা হয়, তরুর বাবাকে সেখানে যেতে হয়, সেটারও ঘটনাস্থল মুন্সিগঞ্জ (পৃষ্ঠা ৩৪), আবার একজন ভাড়াটে খুনিকে গল্পে হাজির হতে হয়, যার গানের গলা আবার হেমন্তের মতো, তার নাম মুন্সিগঞ্জের হেমন্ত (পৃষ্ঠা ৭১), অর্থাৎ তারও বাড়ি মুন্সিগঞ্জ।
এই যে দেশজুড়ে একটা জেলাই শুধু আছে, মুন্সিগঞ্জ, এটা হুমায়ূনের লেখায় মিশে-থাকা খেয়ালিপনার একটা উদাহরণ মাত্র।
একই ঘটনা তরুর সম্ভাব্য বরের পেশার ক্ষেত্রেও দেখি।
” — ছেলে কী করে?
— কাঠুরিয়া। কাঠ কাটে।
ওসমান বললেন, টিম্বার মার্চেন্ট?” (পৃষ্ঠা ৬৮)
আরেক জায়গায় পড়ছি, সঞ্জু পালিয়ে যাবে। তো কোথায় যাবে? টেকনাফে। বন্ধু আছে। যে-বন্ধু কাঠচিরাই কলে কাজ করে (পৃষ্ঠা ২৪)।
টেকনাফে যে কাঠচিরাই ছাড়াও কাজ আছে, সেটা ভেবে বের করার মতো মনোযোগ তার লেখায় হুমায়ূন দিতেন না বললে ভুল বলা হবে না।
২.
‘চক্ষে আমার তৃষ্ণা’ যখন প্রকাশিত হয়, লেখকের বয়স তখন একষট্টি। তার অসংখ্য লেখা মলাটে বাঁধাই হয়ে হাতে হাতে ঘুরছে। এমতাবস্থায় তিনি যে-উপন্যাসটা লিখতে বসলেন, তার প্লট এমনকিছু নতুনত্ব পেল না, এই বিষয়টি হতাশার।
তরু নামের একটি মেয়ের সাথে গল্পের শুরুতে আমাদের পরিচয় হয়। তার বাবা আর ছাদের হুইল চেয়ারের ওসমান চাচাকে ঘিরে গল্প এগিয়ে চলে। পুরো উপন্যাসজুড়ে তরু একটা উপন্যাস লেখার চেষ্টা করতে থাকে। সে একটা গল্প বানিয়ে চলে, কিছুদূর পরপরই তরুর সেই লেখা এবং লেখাটিকে ঘিরে তার এবং ওসমান চাচার মতামত উপস্থাপিত হতে থাকে। পাশের প্লট হিসেবে সঞ্জু এবং তার বোন-দুলাভাই উপস্থিত হয়। দুলাভাইকে খুন করিয়ে বোনকে মুক্ত করে ফেলার পর সঞ্জুকে গল্পে আর দরকার হয় না। আনিস বলে একটি ছেলে হাজির হয়, তার সাথে তরুর বিবাহ হওয়ার মধ্য দিয়ে গল্প ফুরিয়ে যায়।
তরুর মায়ের মৃত্যু আসলে কোনো হত্যা কি না তা নিয়ে রহস্যভাঙার ইঙ্গিতমাত্র পাঠককে দেয়া হয়। যেন ইচ্ছে করেই অন্যদিকে সরে যেতে চাওয়া নির্মাণ করা হলো।
প্লট হুমায়ূন আহমেদীয়। উপন্যাসে কিছুই প্রায় ঘটে না। তরুর বিয়ে হয় কেবল।
হুমায়ূনের অতুলনীয় লেখার হাত তরুর রোজকার দিনযাপনকেই, তার সাধারণ কথা বলা আর রহস্য মিশিয়ে জীবন দেখাকে মিলিয়ে দিয়ে, একটা ৯৫ পাতার বইয়ে পরিণত করেছে।
একদম ফ্ল্যাট গল্প।
পড়ার পরে সমৃদ্ধ হওয়ার একটাই শর্ত — আগে থেকেই ভালোমতো মূর্খ হয়ে থাকতে হবে।
৩.
এখন আসা যাক কাজের কথায়, তারপরও কেন উপন্যাসটা নিয়ে কথা বলা হচ্ছে।
কথা বলার কারণ হলো এই উপন্যাসে একজন লেখক-হতে-চাওয়া মানুষ আছে যে উপন্যাসের ভেতরে বসে উপন্যাস লেখে, এবং তার ভাবনার জগৎ খেয়াল করলে লেখালেখি সংক্রান্ত হুমায়ূন আহমেদের কিছু চিন্তাভাবনা ধরতে পারা যায়।
হুমায়ূনের একটা ঘাটতি সম্ভবত এক উপন্যাসের চরিত্রদের তার নিজের লেখা অন্য উপন্যাসের চরিত্রদের চেয়ে আলাদা করে নির্মাণ করতে না পারা।
তরু হুমায়ূন আহমেদের সে-রকম চরিত্র যাকে আগের যে-কোনো উপন্যাসে মানিয়ে যাবে। বেশি লেখার জন্য এটা হয়ে থাকতে পারে, অদক্ষতার জন্যও হয়ে থাকতে পারে। গবেষকবৃন্দ বলতে পারবেন ভালো।
৪.
এক জায়গায় তরুর লেখা নিয়ে (৮১ পৃষ্ঠা) আনিস মন্তব্য করছে, খুবই ভালো লেখা, নাটক বানালে অসাধারণ হবে।
এই কথাটুকু খুব গুরুত্বপূর্ণ। এটা হুমায়ূন আহমেদের মূল চিন্তার অনুসিদ্ধান্ত।
নাটক ঘটনাপ্রধান সংলাপনির্ভর শিল্পমাধ্যম।
আর উপন্যাস ঘটনা এবং সংলাপকে জায়গা দিয়েও জীবনকে বিশ্লেষণ করে, বাস্তব-অবাস্তবের বোঝাপড়া সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্মভাবে করে, মনের রহস্যময় গতিবিধি আড়াল করে না।
কোনো দৃশ্যের সিনেমাটিক এলিজিবিলিটি থাকার মানে হলো দৃশ্যটি দেখে (সাথে বড়জোর শুনে) দর্শকমন আন্দোলিত হবে। পথের পাঁচালীর দুর্গার মৃত্যুর পরে অপু যখন পুকুরের পানির কাছটায়, ঘাটে, দাঁড়িয়ে দাঁত মাজতে মাজতে অন্যমনস্ক হয়ে পড়ে, ক্যামেরা পুকুরের পাড় থেকে, (কিছুটা উঁচু থেকে) অপুর ছলছল স্বপ্নশুন্য ব্যথিত চোখটাকে দেখতে দেয়। বোনের মৃত্যুর পরের দিনে ছোটভাইয়ের অপার্থিব চোখ। এই দৃশ্য লেখার না, দেখার।
সাহিত্য যদি তা-ই করতে বসে, দেখার দৃশ্য রচনা করে ক্রমশ, তাহলে ভুল প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে টিভি আর সিনেমার কাছে তাকে শেষমেশ হেরে বিদায় নিতে হবে।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, তিনি লেখেন, লেখেন এই কারণে যে জীবনে এমনকিছু আছে যা কেবল লিখেই প্রকাশ করা যায়, সেসবকে প্রকাশ করতেই তার কলম ধরা।
একজন লেখককে, যা শুধু লিখেই বলা যায়, তার জন্য লেখক হয়ে উঠতে হয়।
ভালো উপন্যাস মানে, তার নাটক হয়ে উঠতে পারা না, বরং ভালো উপন্যাস হলো সেটা যেটাকে নাটক করে ফেলা যাবে না কিছুতেই। না হলে সেটা ভালো নাটক হবে, ভালো উপন্যাস নয়।
৫.
চক্ষে আমার তৃষ্ণা, ওগো তৃষ্ণা আমার বক্ষ জুড়ে।
আমি বৃষ্টিবিহীন বৈশাখী দিন, সন্তাপে প্রাণ যায় যে পুড়ে॥
ঝড় উঠেছে তপ্ত হাওয়ায়, মনকে সুদূর শূন্যে ধাওয়ায় —
অবগুণ্ঠন যায় যে উড়ে॥
যে-ফুল কানন করত আলো
কালো হয়ে সে শুকাল।
ঝরনারে কে দিলো বাধা — নিষ্ঠুর পাষাণে বাঁধা
দুঃখের শিখরচূড়ে॥
রবীন্দ্রনাথের এই গানটি আমরা পাই চণ্ডালিকা নৃত্যনাট্যে। গানটিকে সমগ্রের মধ্যে রেখে অনুভব করলে সম্ভবত তার গন্তব্য লক্ষ্যচ্যুত হয় না।
এই গানটির ‘চক্ষে আমার তৃষ্ণা’ ধারণাটি উপন্যাসে যেভাবে উপস্থাপিত হয়েছে তা কারো কারো কাছে হতাশাজনক মনে হতে পারে।
একজন নারীসঙ্গলিপ্সু লেখককে তরু বলছে, “আপনার ওপর যে-অন্যায়টা আমি করেছি তার প্রতিকার করতে চাই। তাছাড়া স্যার, আমি আপনার চোখে তৃষ্ণা দেখেছি। লেখকের চোখের তৃষ্ণা খুব খারাপ জিনিস। চোখে তৃষ্ণা নিয়ে লেখক লিখতে পারে না” (পৃষ্ঠা ৮৯)।
৬.
একজন লেখকের মনের ভেতরে যে মন থাকে, সেই জায়গাটা অনেক ছোট ছোট বিষয় দিয়ে প্রকাশিত হয়। এই ‘চক্ষে আমার তৃষ্ণা’ গোছের লেখাতেই মাঝে মাঝে সেসবের দেখা মেলে।
আনিসের সাথে যখন তরুর প্রথম কথা হচ্ছে, ছেলেটি অবলীলায় মেয়েটিকে তুমি বলছে, অথচ মেয়েটি তাকে ‘আপনি’ সম্বোধন করে কথা বলছে।
২০০৯ সালের ঢাকায় এই কথোপকথনকে নির্দোষ মনে করতে আমার আপত্তি আছে।
পুরুষ নারী বিষয়ে লেখকের মনোজগতে খানিকটা হয়তো আলো পড়ল এতে।
নারীর নাজেহাল হওয়া নিয়ে দুটো জায়গা এই উপন্যাসে চোখে পড়েছে। দুটোই খুব প্রাসঙ্গিক এবং এই সমাজকে প্রতিনিধিত্ব করে। হুমায়ূনের পর্যবেক্ষণশক্তি অতুলনীয় তার প্রমাণ আছে এ অংশে।
তরু আনিস নামটা পছন্দ করছে না। তাদের ক্যান্টিনে আনিস নামের একজন কাজ করে। “তার প্রধান চেষ্টা কোনো-এক আপার গায়ের সঙ্গে হাত লাগিয়ে দেয়া যায় কি-না। ভাবটা এ-রকম যে ভুলে লেগে গেছে” (পৃষ্ঠা ৬৮)।
আরেক জায়গায় পাচ্ছি চর্যাপদস্যারের কথা। “যে স্যার চর্যাপদ পড়ান — ড. আখলাক (নামটা খেয়াল করতে পারেন)। তার নিক নেম হলো ছোঁক ছোঁক স্যার। তিনি মেয়ে দেখলেই ছোঁক ছোঁক করেন। টিউটরিয়েলে মেয়েরা সবসময়ই তাঁর কাছ বেশি নাম্বার পায়” (পৃষ্ঠা ৬৯)।
৭.
‘সবাই এটা করে, কেবল এ করে না’ — এই-রকম বাক্য হুমায়ূনের অস্ত্র।
এই বইয়েও একটা চোখে পড়ল। “সব ব্যবসায়ীর মধ্যেই কাস্টমারের সামনে হাত কচলানো স্বভাব আপনাতেই চলে আসে। এর মধ্যে নেই” (পৃষ্ঠা ৫৩)।
এর উলটোটাও তার লেখায় আছে। ‘সবাই করে, সেও করল’ ধাঁচের। “সব হবু স্বামী স্ত্রীকে মুগ্ধ করার চেষ্টায় থাকে। আনিস তার ব্যতিক্রম না। সে রীতিমতো কুইজ প্রোগ্রাম শুরু করল” (পৃষ্ঠা ৭৮)।
এই-যে কোনোকিছু বলার আগে একটা ভূমিকার মতো বাক্য দিয়ে হয় ভিন্ন কথা বা অনুসারী কথা উল্লেখ করা, এটা একালের দ্রুতপাঠকে আরাম দেয়। তাড়াতাড়ি বুঝতে পারা যায় কী হচ্ছে। কনট্রাস্ট ভালো, আবার মাঝে মাঝে সমর্থনমূলক বাক্যও ভালো।
হুমায়ূন এই কাজটা না করে থাকতে পারতেন না।
তার প্রিয়তার পেছনে এরকম বাক্যের ভূমিকা আছে বলে আমার ধারণা।
৮.
উপন্যাস লেখা নিয়ে তরুর আরও কিছু কথা শোনা যাক।
যেমন, সে মনে করছে সে লিখতে পারবে, কারণটা সে বলছে এভাবে, — “আমার বাংলাটা ঝরঝরে” (পৃষ্ঠা ১৫) কিংবা “সব শিল্পমাধ্যমে বিনোদন একটি প্রধান অংশ” (পৃষ্ঠা ৩৫), অথবা সে মনে করছে “লেখকের একটি গুণ ‘খেয়ালী ভাব’ (যা) তরুর ভেতরে আছে” (পৃষ্ঠা ১৮)।
উপন্যাসকে ‘ইন্টারেস্টিং’ করার জন্য তরুকে কিছু বিষয় যুক্ত করতে দেখছি আমরা। সে-প্রসঙ্গে লেখার সত্য-মিথ্যা নিয়ে তাকে মোকাবেলা করতে হচ্ছে।
“যারা সত্যিকার লেখক তাদের মাথায় কনভার্টার থাকে। মিথ্যাগুলি তারা কনভার্টারে ঢোকান, সেখানে তারা সত্যি হয়ে বের হয়ে আসে। সত্যিকার লেখকদের কোনো কথাই মিথ্যে না। ভুল লেখকদের সত্যিটাও মিথ্যা” (পৃষ্ঠা ৪৪)। — এইসব কথা লেখা হচ্ছে যেমন তেমনি জানা যাচ্ছে (লেখক তার লেখা চরিত্রের) “মানসিক সৌন্দর্য তাজমহল পর্যায়ে নিয়ে (যেতে পারেন)” (পৃষ্ঠা ৪৫)।
তরু বলছে, “উপন্যাস লেখার থেকে মনে হয় ছোটগল্প লেখা সহজ” (পৃষ্ঠা ৭৫)।
এক জায়গায় ওসমান সাহেব তরুকে বলছেন, “তোমার লেখায় কোনো প্লট নেই। লেখা পড়ে মনে হয় মাঝি নেই এমন এক নৌকায় বসে আছ, বাতাস নৌকাকে যেদিকে নিয়ে যাচ্ছে সেদিকে যাচ্ছ। যখন বাতাস থাকছে না তখন তুমিও স্থির হয়ে বসে আছ। তোমার লেখার নৌকার মাঝি লাগবে। পাল লাগবে। প্রয়োজনে গুণ টানার ব্যবস্থাও করতে হবে” (পৃষ্ঠা ৪৫)।
কথাগুলো সম্ভবত হুমায়ূনের নিজের নিজেকে বলা কথামালা থেকে উঠে এসেছে।
৯.
হুমায়ূন পাঠ আরামের, অথচ মাঝে মাঝে তা না-ও হতে পারত। না-হলেই খুশি হতাম বেশি।
তীব্র আবেগ আঁকার ক্ষমতা তার ছিল, তিনি সেটা প্রবাহিতও করতে পারতেন, কিন্তু তা করলেন শুধু আনন্দদৃশ্যের জন্য। দহনকে জায়গা দিলেন না।
মিষ্টি জীবন ভালোবেসেছিলেন, সেটাই এঁকে গেলেন।
আহমাদ মোস্তফা কামাল একটা কথা বলেন, হুমায়ূন আহমেদ নিজের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগালেন না।
ঠিকই।
হয়তো আরো নিরীক্ষাধর্মী মজবুত লেখা তার পাঠক পেতে পারত।
এমন লেখা পড়তেই তো বই খুলি, যেটা পড়া শেষে ভুলে যাব না। অন্তত কিছুটা মনে রয়ে যাবে। রেশ অন্তত। যেটা বসে যাবে ভেতরে কোথাও-না-কোথাও, যে-বই আমাকে আমার চেয়ে বেশি করে জীবন দেখিয়ে দেবে।
হুমায়ূন মাঝে মাঝে আমাকে বিষণ্ণ করে দেয়।
… …
- সত্যজিতের দিন || ইফতেখার মাহমুদ - May 5, 2019
- টিভিপ্রিয় ছোটবেলায় কারেন্টের লুকোচুরি || ইফতেখার মাহমুদ - February 8, 2019
- ভালো অন্তর ও গানের গলা || ইফতেখার মাহমুদ - December 22, 2018
COMMENTS