বাংলাদেশের সিনেমা নিয়া আমি লিখতে আগ্রহী || ইলিয়াস কমল

বাংলাদেশের সিনেমা নিয়া আমি লিখতে আগ্রহী || ইলিয়াস কমল

শেয়ার করুন:

সাবা’ দেখতে গিয়ে যে-বিষয়গুলো মনে পড়ছে তা বলি।

তার আগে বলে রাখি, এইগুলোর সাথে আসল সিনেমার সম্পর্ক তুলনামূলক কম। যদি আপনি এর সাথে অন্য কোনও কিছু মিল পান, এর দায়ভার আপনারই।

প্রথম যে বিষয়টা মনে হলো তা হলো বাংলাদেশের মানুষের—কমন মানুষের—কাছে সিনেমা যত না বিনোদন তারচেয়ে বড় বিনোদন হলো রাজনীতি। এর উৎকৃষ্ট প্রমাণ বাংলাদেশের রাজনৈতিক টকশোর মধ্যে একটি ‘তৃতীয় মাত্রা’। এই অনুষ্ঠানটা চায়ের দোকানের ঝগড়া টিভিতে তুলে আনার পর থেকে এই ঝগড়াই টিভিতে সবচেয়ে বেশি দেখে মানুষ।

দ্বিতীয়ত যে বিষয়টা মনে পড়ল তা হলো, বাংলাদেশের অন্যতম এক বড় তারকা ফটকাবাজি না করলে হয়তোবা দেশ-বিদেশের মানুষ ‘সাবা’ নামের সিনেমাটাই দেখত না।

তৃতীয়ত, আওয়ামী লীগের কাছ থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যে-কয়টা বিষয় শিখছে তা হলো আওয়ামী লীগের নেত্রী রোকেয়া প্রাচী যত ভালো-মন্দ অভিনয়ই করুক না কেন, তার সিনেমা দেশের মুখপাত্র করে পাঠানো যাবে না। (এইগুলোও ফ্যাসিবাদী ধারণার ইট, বালি, সুরকি আর কি!)

সিনেমা কেমন, ভালো না মন্দ—এই প্রশ্নের কৌতূহল থাকলে আমার সাথে ব্যক্তিগতভাবে আলাপের আমন্ত্রণ। বাংলাদেশের সিনেমা নিয়ে আমি লিখতে আগ্রহী না।


ইলিয়াস কমল রচনারাশি

ইলিয়াস কমল
শেয়ার করুন:

COMMENTS

error: You are not allowed to copy text, Thank you