থিতু হয়ে একটা জায়গায় বসা আর বসে বসে লেখার টাইম আমার নাই। কিন্তু যখনই কোনো সুর কোনো মেলোডি নিয়া নাড়াচাড়া করি, আমি আমার অ্যান্সারিং মেশিনের শরণাপন্ন হই এবং সুরটা ভেঁজে রাখি যাতে পরে সেইটা হাতড়াতে না হয়।
একটা হার্শ রিভিয়্যু পড়েছিলাম ইয়াদ আছে আমার কোনো-একটা শোয়ের, একটু নয় বেশ খারাপই লাগতেসিল। সেইসময় আমার এক বন্ধু আমায় জানায় যে এই সেইম কথাগুলাই বলা হয়েছিল অনেক আগে ম্যাডোনা সম্পর্কে। ম্যাডোনা তো ম্যাডোনাই, থোড়াই কেয়ার করেন তিনি রিভিয়্যুফিভিয়্যুয়ের। ম্যাডোনা তিলে তিলে ম্যাডোনা হন নাই, ম্যাডোনা এসেই ম্যাডোনা হয়েছেন। রিভিয়্যুয়ের পরোয়া করলে ম্যাডোনা হতে পারতেন না। তিলে তিলে একটাকিছু হতেন বড়জোর। এই জিনিশটা আমি রেস্পেক্ট করি ম্যাডোনার।
আমি রিয়্যালি, রিয়্যালি, রিয়্যালিই লিজেন্ড হতে চাই ম্যাডোনার মতো। উনি জানেন এরপরে কি করতে হবে, এবং তারপরে কি, ইত্যাদি। তিনি যখন পার্ফর্ম করেন, অডিয়েন্স জাস্ট তার প্রেমে মশগুল হয়া থাকে।
আহা আমার চুলগুলা আরেকটু ঘন হলে কী দারুণ হতো! অথবা আমার পাজোড়া যদি আরেকটু কমনীয় হতো! আমার পায়ের আঙুলগুলা তো বদখত বিচ্ছিরি। আমার কানজোড়া আরেকটু ছোট হলে কী চমৎকারই-না হতো! নাকটাও তো সরু হতে পারত আরেকটু।
সবাই আপন ভাবতে পারে এমন একটা আর্টিস্ট হতে চাই আমি। ইয়াং, হ্যাপি এবং ফান।
চয়ন ও অনুবাদন : বিদিতা গোমেজ
… …
- স্বরচিত কবিতার অন্তর্গত অনুপ্রেরণা || হাসান শাহরিয়ার - January 24, 2025
- আর্কের হাসান ও নব্বইয়ের বাংলা গান - January 23, 2025
- শাহ আবদুল করিম : জন্মের শতক পেরিয়ে আরও একটা আস্ত দশক || ইলিয়াস কমল - January 20, 2025
COMMENTS