শ্যুটিঙের পরে এমন অনেককিছুই থাকে মেরামত করতে হয় এডিটিং প্যানেলে, এইটা আমি বুঝতে পারি, ঠিক আছে, বুঝলাম, যেমন কোনো জায়গা আবছায়া থেকে গেলে সেইটা শার্পেনআপ করতে হয়, এই-রকম। তবে এইটা আমি একেবারেই মেনে নিতে পারি না যে আমার নিজের চেহারাটা আমি যা না তেমনভাবে হাজির করা, তা করতে উদ্যত হন অনেকেই, কিন্তু সবসময় আমি মনে করি এইটা আনফেয়ার। দর্শকদের বোকা ভাবার তো কোনো মানে নাই। আপনি যা তা-ই তো লোকে দেখতে চায় সিনেমায়। তাইলে কেন আমার মুখের ব্রণ বা দাগদুগ মুছাইতে এত ব্যস্ত হতে হয় ডিওপি বা ডিরেক্টরদেরে?
যেইখানে যা মানায়, যারে যেভাবে মানায়, সেইখানে সেইটাই করা দরকার। এইটারেই স্মার্টনেস বলে, এইটারেই কয় শার্পনেস। ভুল কালারের স্যুট পরে পার্টিতে গেলে এর বিড়ম্বনা সাংঘাতিক পীড়াদায়ক।
চয়ন, সংকলন ও অনুবাদন : বিদিতা গোমেজ
… …
Latest posts by গানপার (see all)
- ভোটবুথ, ভূতভোট, বজরঙবলি ও বেবুন - November 26, 2024
- ক্বারী আমীর উদ্দিন সান্নিধ্যে সেদিন || তারেক আমিন - November 20, 2024
- পোয়েট ও তার পার্টনার - October 19, 2024
COMMENTS