এমিলি মর্টিমার উক্তিনিচয় (৩)

এমিলি মর্টিমার উক্তিনিচয় (৩)

কপাল ভালো যে অ্যাক্সেন্ট জিনিশটা অত্যন্ত পরিমাপযোগ্য, উচ্চারণের তারতম্য ধরা যায়, অ্যাক্সেন্ট যদি ঠিকঠাক আনতে চান তাইলে ক্যারেক্টারের যতটা পারা যায় ভিতরে ঢুকে ক্যারেক্টারটাই ঠিকমতো করেন। দেখবেন যে অ্যাক্সেন্ট আপ্সেআপ হয়ে যাচ্ছে। বেশ কয়েকবার আমার ক্ষেত্রে এইটা হয়েছে এবং সবাই অবাক হয়ে তাকায়ে থাকলে এমন ভাব করেছি যে আমি জানি আমি কি করছি।

কারোর ব্যাপারে প্যাশনেইট হতে পারবেন তখনই যখন তারে আপনি অনেকদিন ধরে চিনবেন জানবেন বা একলগে থাকবেন। মানুষটা যদি বিবাহিতও হয় তাতে কিচ্ছু আসে যায় না, বাট অবিবেচক হলেই জিন্দেগি তামা।

আমি একটা ভালো মা এবং ব্যাপারটা নিয়া আমি অবশ্যই গর্বিত।

প্রেসের লগে কথা বলাটা ম্যাকডোন্যাল্ডসে খাওয়ার মতো একটা ব্যাপার। যতক্ষণ খাওয়া চলে, এঞ্জয়ই করা যায় মোটামুটি; নিজের ব্যাপারে এইসময়টায় আমরা অধিক সচেতন হয়ে উঠি এবং নিজেরে সন্তুষ্ট করতে ব্যগ্র রই। কিন্তু যেই-না খাওয়া শেষ, অমনি সিক্ ফিল্ করতে থাকি।

যে-কোনো ছুঁতোনাতায় আমি বাড়ি ফিরতে চাই। দিনরাত বাড়ি ফিরবার অজুহাত খুঁজে বেড়াই। আব্বা আর আগের মতো তাগড়া নাই, কাজেই বাড়িতে আমার একটা ভূমিকা তো আছেই। দিনরাত বাড়ির লাগিয়া আমার জান আনচান করে। কেউ যদি আমারে বলে যে, যাও তো, লন্ডন থিকা আমার জন্যে এই ডাকটিকেটটা কিইন্না নিয়া আসো। মনে হয় আমি মুহূর্তও দিরং করব না, কুল্লে একখানা ডাকটিকেট খরিদের লাইগা আমি লন্ডনের পথে পাড়ি জমাব। লন্ডন আমার বাড়িঘর।

চয়ন, সংকলন ও অনুবাদন : বিদিতা গোমেজ

… …

COMMENTS

error: You are not allowed to copy text, Thank you