সত্তা ও অস্তিত্ব যাপনের সামগ্রিক অর্থ অনুসন্ধানে ব্রতী কবিদের তালিকায় ফজলুররহমান বাবুল অগ্রগণ্য। সহজ পঙক্তিযোগে জীবনবেদ রচনার ধারায় দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় থাকলেও নব্বইয়ের ত্রিশ বছরের জার্নিতে পাঠক কেন জানি তাঁকে দেখেও দেখেনি! দশকীয় সংকলনে তিনি মোটের ওপর অনাদৃত ও অনুপস্থিত। সে-যা-হোক, পাঠসহজ অথচ সংবেদি কবিতার উদাহরণরূপে ত্রিশ বছরের কবিতাযাত্রার অন্তে এসে বিরচিত এই কবির ‘তুমি তেমনই বৃক্ষ’ কাব্যগ্রন্থের নাম না-নেওয়াটা অনুচিত হয়। এ হলো সেই কবিতা যা নব্বই সহ দশকীয় বৃত্তছকে বিরাজিত বিচিত্র কাব্যভাষা ও মতবাদের ঘূর্ণি থেকে বেরিয়ে পাঠ না করলে এর গভীরতা সহসা বোধে প্রবেশ করে না। অন্যদিকে চল-হয়ে-ওঠা ভাষাপ্রকরণ ও মতবাদের জাল থেকে ছুটি নিতে না-পারলে এভাবে হয়তো লেখাও যায় না। ফজলুররহমান বাবুল নব্বইয়ের সূচনা থেকে এই ধারায় জারি থাকলেও ত্রিশ বছরের জার্নির কিনারায় এসে সেই কবিতাগুলো লিখতে পেরেছেন যেখানে ভাষার চালাকি ও চাকচিক্য নেই অথচ সংবেদে হৃদয় ভরে যায়! জটিল সময়বিশ্বে সহজিয়া এই গতি চকিত বিস্ময়ে মনকে আর্দ্র ও সজল করে। পাঠ শেষ হয় তবু হায় রেশ নাহি যায়! কিতাবের প্রতিটি কবিতা পাঠশেষের রেশ রেখে গেলেও আস্ত একটি কবিতা পাঠক-বরাবরে তুলে দিতে চাই :—
আমরা যদিও মানুষ…
আকাশ বলছে—
যেন তাকে বুকে রাখি…
মানুষ কি এতটা উদার হতে পারে?
মানুষের বুকে কত পাহাড়
মরা নদী, খানাখন্দ…
আর
আকাশ আছে
সাইবেরিয়া কিংবা কারাকোরামে
আছে আটলান্টিকের উপরে
আছে বাংলায়, বঙ্গোপসাগরে…
মানুষ কি আকাশ থেকে বড়ো?
(মানুষ, আকাশ; তুমি তেমনই বৃক্ষ)
উদ্ধৃত কবিতায় নব্বই তথা সকল যুগ ও দশকের চির-আর্তিটি ধরা পড়ে যার জন্য সময় কবিকে দিয়ে লেখায়, আর মানুষ নামক আশ্চর্য প্রজাতিকে হিরন্ময় সখ্যে কবি পাঠ যেতে বাধ্য হয়! কবিতা কি? — এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে গ্রন্থের শেষ কবিতার শুরুতে তৃতীয় বন্ধনী জুড়ে দিয়ে কবি লিখছেন :—
[তা-ই কবিতা যা আমি ভাবতে পারি না, কেবল ভাবতে পার তুমি]
(কবিতা; তুমি তেমনই বৃক্ষ)
নিজের ব্যক্তি আমিকে কবি প্রত্যাহার করে নিচ্ছেন! ত্রিশ বছর ধরে কবিতার পথে হাঁটার পর অবশেষে বুঝতে পেরেছেন ব্যক্তি ফজলুররহমার বাবুল এইসব কবিতার জনক ‘নহে’; তাঁকে দিয়ে অন্য কেউ হয়তো এইসব লিখিয়ে নিয়েছে! সেই অন্য কেউ হলো কবিতা নিজে! এতদিন পর কবি একে ‘তুমি’ নামে ঠিকঠাক চিনতে পেরেছেন! এই ‘তুমি’ অপরসত্তা হয়ে যখন-তখন কবির ব্যক্তি আমির গহনে ঢুকে পড়ে। সে তাঁকে সোনালি-রূপালি গাছ দেখায়; লাল রক্তের নদী আর দুধের পারদে নক্ষত্ররা স্নান করে দেখে কবির রোমহর্ষ জাগে; আলো-অন্ধকারে দরোজা খুলে সে তাঁকে ডাকে আর কবির অনুভূতির গহনে লতা-পাতা-ফুল-কুয়াশা-নক্ষত্র থেকে শুরু করে তামাম জাহান অবিরল শুধু ঝরে-আর-ঝরে! নিজের চেতনসত্তায় তুমির অনুপ্রবেশ উপলব্ধির পর কবির বোধিজ্ঞান ঘটেছে,— স্নানের শেষে অনামা রমণীর কেশাগ্রে ঝুলে থাকা জলবিন্দু দেখার জন্য এতদিন প্রাণটা ধরে রেখেছিলেন। অভিকর্ষের নিয়মে জলবিন্দু কেশ থেকে মাটিতে গড়াবে,— বিজ্ঞানের নিঠুর সত্যটি জানা থাকলেও কী তীব্র এই বাসনা জলবিন্দু একবার তো বলুক ‘আমাকে ধরে রখো তুমি’।
সত্যি, এ এক অভিজ্ঞান বটে! তুমির সঙ্গে দিবসরজনী যাপনের পর কবি বুঝতে শিখেছেন তিনি পৃথক হলেও সমগ্রতার অংশ। এই সমগ্রতা হলো শিকড় যে তার সর্পিল বৈচিত্র্যে পৃথিবীতে এত রং ছড়িয়েছে। প্রতিটি মানুষ নিজের অজান্তে এই শিকড় মাটির গভীরে ছড়িয়ে দেয় এবং সকল মানুষের শিকড় মিলে যে-বৈচিত্র্য কবি হয়তো সেটি দেখার জন্য বেঁচে থাকে!— “সব মানুষ (নারী-পুরুষ) / সারি সারি ভুট্টাগাছের মতো নয়— / তবু বিশ্বাস করি / মানুষের শিকড় থেকে / বৈচিত্র্যের জন্ম হয়…” (দ্রষ্টব্য : আমরা বিশ্বাস করি)। বাবুল মুখ ফুটে বলেননি তবে তুমি তেমনই বৃক্ষয় সমবেত পঙক্তিমালা ব্যক্তি আমির জয়গানে ব্যক্তি তুমিকে বিজড়িত করায় বৈচিত্র্যে ঐক্য স্থাপিত হয়েছে। শিকড় থেকে শিকড়ে ছড়ানো এইসব বৈচিত্র্য ও তাদের মধ্যে বিদ্যমান প্রভেদ সত্ত্বেও পৃথিবীর সকল ‘ব্যক্তি আমি’ প্রাকৃতিক নিয়মে এক-মায়ের জাতক। এক-মাতৃত্বের আধারে বহু-মাতৃত্বের বীজ ফলে। এক ঈশ্বরের বীজধানে বহু ঈশ্বরের প্রাণবীজ গিয়ে মিশে। এক মানুষের দেহকোষে অসংখ্য মানুষ আনাগোনা করে। এক মানুষের কোষে অগণন পশু, পাখি ও সরীসৃপের বিচরণ চলে। এক প্রাণীর বীজে ঘুমিয়ে থাকে লক্ষ প্রাণীর বীজ। বস্তুপুঞ্জের রাশি-রাশি বৈচিত্র্য মাঝারে মানুষের বৈচিত্র্যও দেখার জিনিস! সেখানে তারা কেউ কারো অবিকল নয়, তবু সকলে মিলে নিজস্ব শিকড়ের অপার বৈচিত্র্য নিয়ে অখণ্ড মালিকা। কবির আপাত সর্বশেষ কাব্যযাত্রায় সুরটি সকরুণঘন স্বরে বাজায় ব্যক্তির আত্মিক নিরাময়ের জন্য পাঠকের হয়তো এই কিতাবকে ব্যাধিনাশক ভাবতে ইচ্ছে করে।
এই প্রথম কবি তাঁর নিজেকে ‘আমি কেবল অপ্রতিভ— / অন্ধ ভস্মের গৌরব’ (দ্রষ্টব্য : তুমি তেমনই বৃক্ষ) বলে চিনে উঠতে পেরেছেন। এই ‘আমি’ অপ্রতিভ কিন্তু ভঙ্গুর নয়। সে হয়তো নামবিশেষ্যের প্রতীক, যার বন্দনাগান ধ্রুপদি কবিতার যুগ শেষ হওয়ার পর থেকে চলছে-তো-চলছেই! তিন দশকের কবিতাযাত্রার অন্তে এসে ফজলুররহমান বাবুল টের পেয়েছেন কোথাও ভুল হয়ে গিয়েছে! ‘আমি আমি’ করে এই-যে পাগলপারা বেশে এতটা পথ হাঁটলেন কিন্তু তার দেখা কি পেলেন? চিনতে কি পারলেন ‘আমি’ নামের ব্যাপারখানা আসলে কি চিজ? লালন সাঁইজি গীত বেঁধেছিলেন, “আমি কি তাই জানলে সাধন সিদ্ধ হয়। / আমি কথার অর্থ ভারী, / আমি তো সে আমি নয়।। / অনন্ত শহরে বাজারে / আমি আমি শব্দ করে / আমার আমি চিনতে নারে, / বেদ পড়ি পাগলের প্রায়।।” সাঁইজির কথার মাহাত্ম্য কেন যেন কবির বোধিবিশ্বে ঢুকেও ঢোকেনি। না ঢোকারই কথা। এই আমির খবর কী আর কিতাব পড়ে মিলে! তাকে পেতে হয় সজ্ঞায়। আকস্মিক মুহূর্তে কবির চেতনে সে নিজের স্বরূপ দেখায়। ফজলুররহমান বাবুলের ‘আমি দর্শন’ সেরকম অভিজ্ঞতায় রঙিন। ‘ঋণী হবো সোহাগি জলে’ থেকে ‘থেঁতো ফর্দ’ অবধি কাব্যযাত্রায় রঙের জীবনকে কবি জার্নির মতো বয়ান করে গিয়েছেন। এলোপাতাড়ি অনুভূতির তোড়ায় বাঁধা জার্নিতে এটা-সেটা দিয়ে কবির ‘আমি’ নিজেকে চেনার কসরত করেছে। অবশেষে, তুমি তেমনই বৃক্ষর নিচে দাঁড়িয়ে টের পাচ্ছে এতদিন ধরে যাকে খুঁজে মরছিল সেই মানুষটি আসলে মরহুম! কিন্তু যে-মানুষটি এখনো বেঁচে রয়েছে ও বহাল তবিয়তে কাব্যের রচয়িতা হওয়ার সুখ উদযাপন করছে সে এক তুমির সমষ্টি বটে! এমন এক ‘তুমি’ যাকে ছাড়া কবি নিজেকে দেখতে নাচার!
বাবুলের আপাত সর্বশেষ কাব্যগ্রন্থে আমির রূপান্তর হচ্ছে সেই জিনিস যার মধ্য দিয়ে গমন ছাড়া সাকুল্যবাচক সর্বনামের (inclusive pronoun) জগতে কবির উত্তরণ ঘটে না। কবি আসলে নিজের জন্য লিখে না। তার দেহকোষ ও পরিপার্শ্ব জুড়ে বিরাজিত দেহকোষ এবং বিরাজিত না-থেকেও বিরাজিত থাকার অনুভবে অদম্য কোষগুলো…অর্থাৎ তামাম শরীরী ও অশরীরী দেহকোষে ‘তুমি’ নামের যেসব গান মর্মরিত হয় কবি জীবনভোর সেগুলো লিখে যায়। সক্রেটিস উচ্চারিত ডেলফিবচনে দাঁড়িয়ে কবিগুরু একদা লিখেছিলেন,— “আমারই চেতনার রঙে পান্না হল সবুজ, / চুনি উঠল রাঙা হয়ে। / আমি চোখ মেললুম আকাশে, / জ্বলে উঠল আলো / পুবে পশ্চিমে। / গোলাপের দিকে চেয়ে বললুম “সুন্দর”, / সুন্দর হল সে।…” (দ্রষ্টব্য : আমি)। ফজলুররহমান বাবুলের ‘তুমি তেমনই বৃক্ষ’ সেখানে উল্টোপথের যাত্রী! কবিগুরুর বিপরীত পথে গমন করে নিজের আমিকে কবি কাব্যে জুড়েছেন! এই সংযোজনে আমির চেতনার রঙে তুমির সঙ্গে বিজড়িত অনুষঙ্গরা রঙিন হয়ে ওঠে না, উল্টো ওইসব অনুষঙ্গের ছটা মিলেমিশে আমিকে রঙিন করে তোলে।
know thyself বা নিজেকে জানোর চাবি আসলে অন্যকে জানার মধ্যে লুকিয়ে থাকে। মাটির ধরায় সত্তার আগমন কোনো অন্য-নিরপেক্ষ ঘটনা নয়। প্রতিটি অন্য হচ্ছে ‘তুমি’, সত্তা যাকে ‘আমি’ ভেবে ভ্রমাকুল হয়। কবির চেতনায় সুন্দরের জন্ম কী করে ঘটে তার খবর করতে গিয়ে কবিগুরু দেকার্তের পথেই হেঁটেছিলেন। ফরাশি দার্শনিকের মতো তিনিও ব্যক্তিসত্তার চিন্তা বা অনুধ্যানের মাঝে চুনি-পান্না-গোলাপের রঙিন বা নান্দনিক হয়ে ওঠার ইতিহাস ঢুঁড়ে ফিরেছেন। নব্বইয়ের কবি বাবুল সজ্ঞায় নিজের খবর করতে নেমে টের পেয়েছেন তাঁর এই ‘আমি’ বর্ণিল একঝাঁক তুমির সমষ্টি বৈ অন্য কিছু নয়! জগৎ জুড়ে যত অনুষঙ্গ রয়েছে তারা শতেক উপায়ে কবির চেতনায় ঘোট পাকিয়ে আজব এই ব্যক্তিসত্তার জন্ম দিয়ে চলেছে! এখন কবি একে ‘তুমি’ বলে যদি ভাবেন তাহলে নিজেকে জানোর ডেলফিবচনে নিহিত সত্যের অপলাপ ঘটে না, উল্টো আমির সত্যিকার স্বরূপ এতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। বাবুলের সজ্ঞাতাড়িত ভাবনা হয়তো তাঁর বোধের অগোচরে নিজেকে জানোর প্রথাগত অর্থস্তরকে বাতিল করে বসে। নব্বই-উত্তর ভাববিশ্বের বিচারে অর্থস্তরের এই রূপবদল একটি গভীর ঘটনা! অবশ্য আমিত্বকে কেন্দ্রবিচ্যুত করার যত আওয়াজ বাংলাদেশের কবিতায় বিগত তিন দশক ধরে খৈয়ের মতো আকাশে ওড়ে সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে পাঠকরা এই কবিকে পড়বেন কি না কে জানে!
এই রূপান্তরের পর পাঠক বলতে বাধ্য হয়,— আমারই চেতনার রঙে চুনি-পান্না ও গোলাপরা রঙিন হয়ে ওঠেনি; ওরা আপনা থেকে আমার চেতনায় সমবেত হয় কিন্তু এতদিন দেখেও দেখতে পাইনি; যখন টের পেলাম তখন থেকে দিগ্বিদিকে তুমিময় আমিরা জ্বলে উঠছে একে-একে! তুমিকে অবলোকন ও অনুভব করতে যেয়ে দিগ্বিজয়ী আমির জয়গানে অবিরত ফেরত যাওয়ার পুনারাবৃত্তি থেকে নিষ্ক্রমণের কারণে হলেও ফজলুররহমান বাবুলের কিতাবখানা পাঠককে আনন্দিত করে। আমিময় কাব্য ফাঁদতে বসার ছলে তুমিময়কে এভাবে মহীয়ান করে তোলা বেশ বিরল ঘটনা এবং এ-কারণে পড়তে বসে মনে আবেশ জাগে। বাবুলের কবিতায় পল্লবিত ‘তুমি’ হয়তো কখনো কবিতা, কখনো সময়, কখনো রাঁধুনী, কখনো-বা বাল্যসখি, এবং সকল সময়ের জন্য মনোরম প্রেমিকা;— কবির আমিকে এই প্রেমিকা চিরকাল ভালোবেসে স্বীকৃতি দান করে বলে তিনি বলতে পেরেছেন:— “আমি যদি বলি পাথর হাসছে… / সে বিশ্বাস করে… / সে বিশ্বাস করে আমাকে / আর আমি কেবল সত্য হয়ে উঠি…” (দ্রষ্টব্য : বিশ্বাস)। পাঠক লক্ষ করুন, এখানে ‘আমি’ সত্য হয়ে উঠতে পেরেছে যখন ‘তুমি’ তাকে স্বীকৃতি বা বৈধতা দান করছে, নতুবা আমিত্বের বড়াই ঘোর মিছে।
‘তুমি তেমনই বৃক্ষ’-র পঙক্তিমালা আশ্চর্য এক উদযাপনের বিবরণ রেখে যায়। একথা ঠিক লোকে কবিকে ফজলুররহমান বাবুল নামে চিনেজানে। জানাটা ভুল নয় তবে লোকে যেটি জানে না সেটি হলো ফজলুররহমান বাবুল ‘তুমি’ নামের মহান সমগ্রতার নগণ্য লিপিকার বৈ কিছু নয়! এখন আর বুঝতে বাকি নেই, জীবনের চলার পথে যত তুমির সঙ্গে লিপিকারের বিজড়ন ঘটেছে তাদের ঋণ মরণে শেষ হওয়ার নয় :—
জানতাম কি
পথের ওপর বিকেল হবে উধাও—
রাত্রি নামবে?
রৌদ্র এবং বৃষ্টির কাছে
রয়ে গেছে অনেক ঋণ…
শোধ হবে কি কোনওদিন?
দিন ও রাতের শূন্যপাতায়
ঋণের গল্প লেখে আকাশ এবং মাটি—
লেখে আগুন এবং জল…
লিখতে থাকে অন্ধকারে
পথের কাছে আমার অনেক ঋণ।
(সন্ধে হল কোথায়; তুমি তেমনই বৃক্ষ)
‘তুমি তেমনই বৃক্ষ’ অগত্যা সাম্প্রতিক পাঠ-অভিজ্ঞতায় সেইসব কবিতার উদাহরণ হয়ে আসে যেখানে পাঠকের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনে কবিতা নিজে যথেষ্ট এবং অধিক ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই।
- ভোটবুথ, ভূতভোট, বজরঙবলি ও বেবুন - November 26, 2024
- ক্বারী আমীর উদ্দিন সান্নিধ্যে সেদিন || তারেক আমিন - November 20, 2024
- পোয়েট ও তার পার্টনার - October 19, 2024
COMMENTS