পৃথিবীর সব মানুষের দুঃখ এনে একজায়গায় জড়ো করলেও ফিলিস্তিনের একটা শিশুর পা হারানোর দুঃখের সমান হবে না।
এদের প্রপিতামহ, পিতামহ, পিতা সবাই মার খেয়ে যাচ্ছে। এদের এই যন্ত্রণা বইবার ক্ষমতা জানে তাদের প্রতিটি অনাগত শিশু।
মাত্র ৯ মাস যুদ্ধ করে আমরা কী ঘৃণা প্রদর্শন করি পাকিস্তানিদের! আমাদের কতটা অভূতপূর্ব ভালোবাসা স্বাধীনতার প্রতি!
নিজেকে একজন ফিলিস্তিনির জায়গায় ভাবলে মনে হয় যদি এই পৃথিবীর কোনো মানুষ ফিলিস্তিনের পক্ষে যুদ্ধে না দাঁড়ায় তাহলে সে এই মানবসভ্যতার একজন নিকৃষ্ট সন্তান।
ফিলিস্তিনিদের সামনে কোনো বাঁচার উপায় নেই, কিন্ত এরা নির্দ্বিধায় মরে যেতে চাচ্ছে।
এদের প্রতিটা নারী শিশু জন্মায় আর যুদ্ধের সময় শিশু নিয়ে পালায় একমাত্র যুদ্ধে পাঠানোর জন্য। মায়েরা শুধু শহিদ হবার জন্য কষ্ট করে বাচ্চা জন্ম দেয় আর বড় করে।
ফিলিস্তিনি ছাড়া এই রকম আর দুনিয়ার কোথায় কোন মা দেখা গেছে যারা মৃত সন্তান মনে করে জলপাইগাছ ভালোবাসে?
এ-ই হলো প্যালেস্টাইন।
এদের দুঃখ তর্জমার ভাষাই এই পৃথিবীর একমাত্র শুশ্রূষা এখন।
- দরকার গানের বাণীর মর্ম ও অঞ্চলগত বুলির বৈশিষ্ট্য বিবেচনা || আহমেদ স্বপন মাহমুদ - May 13, 2024
- কোকমোসাহেব, ফোকগোবেষক ও কতিপয় ধুন্ধা || মামুন খান - May 13, 2024
- কোকবাজারে কে গায় কার গান || এ কে এম ওয়াহিদুজ্জামান - May 13, 2024
COMMENTS