সিনেমা ও সিরিজের মধ্যে আমি সবসময়ই সিনেমার দিকে ঝুঁকি। এর একটা বড় কারণ হইলো সিনেমা আপনারে শুধু ওই ভিজ্যুয়াল এক্সপিরিয়েন্সই না, এর বাইরেও আরও কিছু এক্সপিরিয়েন্স দিবে যা হয়ত সিনেমাটা শেষ হয়ে যাবার পরও আপনার উপর প্রভাব ফেলবে। মূলত সব ধরনের শিল্পের কাজই এইটা। শিল্পটা যতক্ষণ চোখের সামনে থাকে তারচেয়ে বেশি যখন সামনে না থাকে সেই সময়ের প্রভাবই অনেকটা সফল শিল্পের রূপ। মাফ করবেন, আমি কোনও শিল্পতাত্ত্বিক নই, তাই এই বাক্যের সাথে আপনার দ্বিমত থাকতেই পারে। সেইটারে স্বাগতম। যে কথা বলছিলাম, সিরিজের তুলনায় সিনেমা আমার কাছে ওই অনুভূতি বা প্রভাব বেশি ফেলে। হতে পারে আমি সিনেমার প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট বলেই এমন মত। এইবারের অস্কারে আন্তর্জাতিক সিনেমার তালিকায় ‘ড্রাইভ মাই কার’ দেখার আগ পর্যন্ত আমার মত ছিলো মনোনয়ন পাওয়া ছবিগুলোর মধ্যে ‘অর্স্ট পার্সন ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’-কে আগায়ে রাখছিলাম। ‘ড্রাইভ মাই কার’ দেখতে দেরি হচ্ছিলো প্রায় তিন ঘণ্টার ছবি বলে। শেষ পর্যন্ত দেখার পর মনে হলো এইটাই আগে দেখা উচিত ছিলো। এই আরামটা দরকার ছিলো মনের।
Latest posts by গানপার (see all)
আগের পোষ্ট
অ্যাডেলের প্রেমে ট্যাগগুলো
অটোবায়োগ্রাফি
অনুবাদ
আত্মজৈবনিক
আহমদ মিনহাজ
ইলিয়াস কমল
উক্তিমালা
উদ্ধৃতি
উপন্যাস
কথাসাহিত্য
কবি
কবিতা
কালচার
কোটেশন্স
গান
চয়ন ও অনুবাদন
জাহেদ আহমদ
ট্রিবিউট
তাৎক্ষণিকা
ধর্ম
ধারাবাহিক
ধারাবাহিক গদ্য
প্রশাসন
ফ্যাসিবাদ
বই
বইমেলা
বাংলা গান
বাংলা ব্যান্ড
বাংলা সাহিত্য
বিদিতা গোমেজ
ব্যান্ড
ব্যান্ডসংগীত
মিউজিশিয়্যান
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
লাইফস্টাইল
শিবু কুমার শীল
শেখ লুৎফর
শ্রদ্ধা
সংস্কৃতি
সমাজ
সাহিত্য
সিনেমা
সুমন রহমান
স্মরণ
হলিউড
হাওর
COMMENTS