২৮ মার্চ ১৯৭১। দিনটি ছিল রবিবার। দুপুরেই লোকারণ্য বিলেতের বার্মিংহ্যাম শহরের স্মলহিথ পার্ক। সময় বাড়ছে, দলে দলে মিছিল, প্লেকার্ড নিয়ে যোগ দিচ্ছেন সেখানকার আশেপাশের শহরের বাঙালিরা। থমথমে হয়ে উঠেছে পরিস্থিতি। লোকসমাগম সামাল দিতে বেড়েছে ব্রিটিশ টহল পুলিশের সংখ্যা। বাংলাদেশিরা পাকিস্তানিদের গণহত্যার প্রতিবাদ জানাচ্ছেন, চাইছেন স্বাধীন বাংলাদেশের স্বীকৃতি। দেশের টানে আজ তারা সামিল হয়েছেন, গগনবিদারী চিৎকারে ধরছেন স্লোগ্যান। সেই শহরে থাকা পাকিস্তানিরাও জনসভা ভণ্ডুল করে দেয়ার প্রয়াস চালিয়েছিল। ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন বাংলাদেশি। বাঙালিরা প্রতিবাদ থামতে দেননি। সেই জনসভা থেকেই শপথ পাঠ করে রাস্তায় নামেন তারা। ধীরে ধীরে আরও বেগবান হয়েছে বিলেতবাসী বাঙালিদের দেশের সমর্থনে প্রতিবাদমুখর দিনগুলো। সেই ঐতিহাসিক স্মলহিথ পার্ক জনসভার ৫০ বছর পূর্ণ হলো ২০২১ মার্চে।
১৯৭১ সালে বার্মিংহ্যামে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম আর আন্দোলনে সেই দিনের কথা জানার প্রচেষ্টায় উঠে আসে এক নিবেদিতপ্রাণ দম্পতির কথা। তারা হলেন, — জগলুল পাশা ও বদরুন্নেসা পাশা। ‘বার্মিংহাম বাংলাদেশ অ্যাকশন কমিটি’ ও ‘উইমেন অ্যাসোসিয়েশন’-এর গুরুত্বপূর্ণ দুই প্রধান ব্যক্তি। প্রবাসে যারা প্রতিবাদ সমাবেশ করেছিলেন, আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, মু্ক্তিযুদ্ধের জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছেন, জনমত আদায়ের কঠিন কাজে যুক্ত ছিলেন তাদের মাঝে বার্মিংহামে বসবাসরত এই যুগলটি রেখেছিলেন অনন্য ভূমিকা।
অকুতোভয় এই মহিয়সী বদরুন্নেসা পাশা যিনি মিসেস পাশা নামে সবার কাছে পরিচিত। দেশের ডাকে দেশের প্রয়োজনে ঘর থেকে বের হয়ে এসেছিলেন, দাঁড়িয়েছিলেন অগ্রভাগে, বার্মিংহামে স্মলহিথ রোডে তাদের বাসাটি ছিল সেখানকার বাঙালিদের মিলনস্থল।
বার্মিংহামের স্মলহিথ পার্কের ২৮ মার্চের সেই ঐতিহাসিক দিনে শপথ গ্রহণ ও মিসেস পাশা হাজার মানুষের সামনে এক আবেগঘন বক্তৃতায় মানুষকে যুদ্ধে শামিল হতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের খরচ নির্বাহের জন্য মিসেস পাশা তার বিয়ের গহনা দেশের জন্য দান করে অর্থ সংগ্রহের সূচনা করেন। এই সাহসী উদ্যোগ অনেককে অনুপ্রাণীত করেছিল। বাংলাদেশ স্বাধীন হলে প্রেসিডেন্ট আবু সাঈদ চৌধুরী সেই অলঙ্কারগুলোর ছবি সহ কৃতজ্ঞতা জানিয়ে চিঠি পাঠিয়েছিলেন তাকে।
বয়সের ভারে ন্যুব্জ বদরুন্নেসা পাশা স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তিতে প্রতিক্রিয়া জানানোর মতো অবস্থায় নেই। বিগত একদশক বিলেতে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস নিয়ে ‘লন্ডন ১৯৭১’ শিরোনামে গবেষণা করতে গিয়ে বার-কয়েক তাঁর সাথে কথা বলার সুযোগ হয়। তাঁর সাথে নানা সময়ের আলাপচারিতা নিয়েই এই লেখা।
১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ বিজয়ের পর থেকেই পাকিস্তানিরা বিজয় ছিনিয়ে নেয়ার টালবাহানা শুরু করে। সেই সময় বার্মিংহামের স্মলহিথ এলাকার মিসেস পাশাদের ৫২ ওয়ার্ডসওয়ার্থ রোডের বাসায় বাঙালিরা জড়ো হতেন। দেশ, জাতি আর রাজনীতি নিয়েই আলোচনা হতো সবসময়। স্থানীয় হাবিব ব্যাংকের কর্মকর্তা আজিজুল হক ভুইয়া ছিলেন তৎপর, তার কাছ থেকে বেশি খবর আসত দেশের বিরাজমান পরিস্থিতির। আজিজুল হক ভুইয়া, ইসমাইল আলী আজাদ, আলী আকবর, গণেশ চন্দ্র দে, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু সহ তাদের বন্ধুদের নিরলস প্রচেষ্টায় ‘ইস্ট পাকিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট’ ব্যানারে প্রকাশিত হাতে-লেখা খবরের কাগজ বিলিয়ে বাঙালিদের স্বাধীনতার প্রশ্নে একত্রিত হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। তাদের সহযোগিতায় বার্মিংহামে বসবাসরত নারীদের নিয়ে বদরুন্নেসা পাশার নেতৃত্বে গঠিত হয়েছিল ইস্ট পাকিস্তান ওমেন অ্যাসোসিয়েশন (মিডল্যান্ড)। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন নয়টি মাস সন্তানদের কোলে নিয়েই বিলেতের রাজপথে সামিল ছিলেন বাঙালি নারীরা। বিশ্বসমর্থন আদায়ের পাশাপাশি তহবিল সংগ্রহে করেছেন নানা আয়োজন।
২৬ মার্চ ১৯৭১, সকালে, দেশে হত্যাযজ্ঞের খবর যখন আসে মিসেস পাশা তখন লন্ডনে এক সেমিনারে। তিনি বললেন, —
“সহকর্মীদের অনেকেই আমাকে একা বার্মিংহ্যাম যেতে বারণ করেন। বার্মিংহ্যাম হচ্ছে পাকিস্তানের বাইরে পাকিস্তানিদের দ্বিতীয় বসতি। বার্মিংহ্যাম স্টেশনে নেসে দেখি প্রতিবেশী ট্যাক্সিচালক ইমতিয়াজ আলী ভাই আমাকে নিয়ে যেতে অপেক্ষা করছেন।
ফিরেই দেখি ঘরভর্তি মানুষ। বাঙালিরা ঘটনা জেনে গেছেন। কিছু-একটা করার জন্য সবাই ব্যাকুল। বার্মিংহ্যামের কমিউনিটিনেতা আফরোজ মিয়া, জমশেদ আলী, সবুর চৌধুরী অন্দোলনে সবাইকে যুক্ত করার জন্য একটা নিরপেক্ষ জায়গায় মিটিং করার চিন্তা করছিলেন। বাঙালি কমিউনিটির একজন নেতা আজিহজুল হক ভুইয়া আমাকে ডেকে নিয়ে বললেন, — ভাবী, আপনার বাসাটাই মিটিঙের জন্য সবচেয়ে ভাল জায়গা, মহিলা সমিতির নেতাদের কাছেও এটি পছন্দের, ভরসার জায়গা।
তারা আমাদেরই ঘর বেছে নিলেন। আমার স্বামী শুরু থেকেই দানা-বাঁধতে-থাকা আন্দোলনে তাদের সাথে ছিলেন। আমরাও সানন্দে রাজি হই।”
পাকিস্তানিপরিবেষ্টিত এই স্মলহিথ এলাকায় এ-ধরনের মিটিং আয়োজনের কারণে পাশাদম্পতি পাকিস্তানিদের কাছে কী ধরনের প্রতিহিংসার কারণ হতে পারেন এমন আশংকা আমলেই নেননি তারা। বাঙালিদের সাথে সেই মিটিঙে উপস্থিত ছিলেন পাশাদের পারিবারিক দুই ব্রিটিশ বন্ধু ডেভিড ও জন, যারা তৈরি করেছিলেন প্লেকার্ড ‘এস ও এস’। সেই ২৬ মার্চ রাতের মিটিঙেই সিদ্ধান্ত হয় ২৮ তারিখ স্মলহিথ পার্কের মাঠে ‘শপথ সভা’ অনুষ্ঠিত হবে।
মিসেস পাশা সেই আগুনঝরা দিনের কথাই বলছিলেন, তখন বার্মিংহ্যামে আমাদের প্রধান ব্যক্তি ছিলেন মরহুম আফরোজ মিয়া সাহেব। ২৮ মার্চের আন্দোলন ছিল উনাদের নেতৃত্বে। বিভিন্ন জায়গা থেকে সেই সময় প্রায় ৬ হাজার মানুষ সমবেত হয়েছিলেন।
আজিজুল হক ভুইয়া, ইসমাইল আজাদ, সবুর চৌধুরী ও গণেশ দে ডিজাইন করলেন শপথ গ্রহণ সমাবেশের লিফলেট। আর সেটি রাতারাতি ছাপার ব্যবস্থা করে দিলেন জহুর আলী। ২৭ মার্চ ইমতিয়াজ আলী সহ কয়েকজন বাঙালি ট্যাক্সিচালক মিলে সারা বামিংহ্যাম এলাকায় বিতরণ করলেন সেই লিফলেট। এদিকে মিসির আলী আর জহুর আলী তৈরি করলেন কয়েকশ’ জাতীয় পতাকা আর জয় বাংলা লেখা ব্যাজ।
২৮ মার্চ ১৯৭১। দুপুর থেকেই বাসভর্তি বাঙালিরা নানা প্রান্ত থেকে আসতে শুরু করেন। মিটিং শুরু হয়েছিল বিকেল ৩টার সময়। বদরুন্নেসা পাশা বলেন, —
“এখন অবাক হই! উনারা কাউন্সিলের অনুমতি কীভাবে নিয়েছিলেন। কাউন্সিল থেকে যথেষ্ট সহায়তা দেয়া হয়েছিল। মনে আছে সেদিন রবিবার থাকলেও যথেষ্ট পুলিশের উপস্থিতি ছিল। তাছাড়া আমাদের পক্ষে কাজ করাটাও সহজ ছিল না।
জনসভাস্থল প্ল্যাকার্ড, ফেস্টুন আর ব্যানারে সজ্জিত। আমাদের লক্ষ্য ছিল আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়, — বিশেষ করে বিলাতের। প্ল্যাকার্ডগুলো ছিল তাই ইংরেজিতে। আমার স্বামী জগলুল পাশা ছিলেন বার্মিংহ্যাম বাংলাদেশ অ্যাকশন কমিটির প্রেসিডেন্ট। শুরুতেই তিনি সমাবেশ আয়োজনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। মিটিং শুরু হওয়ার কিছু সময়ের ভেতর পার্কের এককোনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পাকিস্তানিরা ছুরি নিয়ে আমাদের আক্রমণ করে। মারামারি ছড়িয়ে পড়ে। ১৩জন ব্যাক্তি আহত হয়। পুলিশ-অ্যাম্বুলেন্স জড়ো হয়।
আকস্মিক আক্রমণে যখন সবাই দৌড়াদৌড়ি করছিল তখন আজিজুল হক ভূইয়া আমাকে মাইকে কিছু বলার জন্য বললেন। আমি মাইকে মানুষকে পাকিস্তানিদের প্ররোচনার কথা বলছিলাম। আমি তাদের আমাদের লক্ষ্য-উদ্দেশ্য না ভুলতে বলছিলাম। আমাদের মহান কাজকে বানচাল করার ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সজাগ থাকার কথা বলছিলাম। আবার জমে উঠে সমাবেশস্থল। আমরা স্বাধীনতাযুদ্ধের জন্য ‘বাংলাদেশ ফান্ড’ শিরোনামে অর্থ সংগ্রহ শুরু করি। আমি আমার বিয়ের গহনা দেশের জন্য দেয়ার ঘোষণা দিয়ে ফান্ডে জমা দেই। সবাই যে যা পারে সাহায্য করলেন অনেকে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন।
শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পাকিস্তানিদের আক্রমণের জন্য একটা পুলিশমামলা ফাইল হয় এবং ৪/৫ মাস ধরে সেই মামলা চলে। বার্মিংহ্যাম অ্যাকশন কমিটি মামলার ব্যায়ভার বহন করে এবং আমরা মামলায় জয়লাভ করি। পাকিস্তানিদের আসল উদ্দেশ্য ছিল সভা পণ্ড করা।”
আরো দুটো স্মরণীয় ঘটনার কথা জানিয়েছিলেন পাশা। তিনি জানান, আমরা এজবাস্টন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে প্রতিবাদ সমাবেশ করছিলাম ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্থানের টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ বাতিলের দাবিতে। তখন পাকিস্তানিদের সাথে আমাদের বাদানুবাদ হয়েছিল। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল শান্তিপূর্ণ সমাবেশ, যাতে আমরা বিশ্বে আমাদের কণ্ঠস্বর পৌঁছাতে পারি। খুবই সতর্কতার সাথে আমরা গণ্ডগোল এড়িয়ে গেছি, তা না-হলে মিডিয়াকাভারেজ ও বিশ্বজনমত গঠনের উদ্দেশ্য ব্যাহত হতো। প্রচণ্ড উত্তেজনা ছিল সেই প্রতিবাদী মিছিলের।
১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে আমরা মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার জন্য ভলান্টিয়ার নিয়োগ করছিলাম। দুটো প্রোগ্রাম ছিল একই সময়। এক হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা নিয়োগ আর আরেকটা হচ্ছে বার্মিংহ্যামের নারীদের প্রতিবাদ সভা। মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে ইচ্ছুকদের একটা লাইন হয়ে গিয়েছিল। এর মাঝে ছিলেন এক ইংলিশ বারম্যান। তিনিও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিতে এসেছিলেন। এই ঘটনাটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
বিলেতে বার্মিংহ্যামে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থনে গড়ে-ওঠা ইস্টপাকিস্তান লিবারেশন ফ্রন্ট যেটি পরবর্তীতে হয়েছিল বার্মিংহ্যাম অ্যাকশন কমিটি। দীর্ঘ নয়মাস তারা প্রতিবাদমুখর ছিলেন। স্লোগ্যানে স্লোগ্যানে উত্তাল রেখেছিলেন দেশটির বিভিন্ন শহর। বার্মিংহ্যাম শহর থেকে বাসভর্তি মানুষ হরহামেশা যোগ দিতেন লন্ডনে আয়োজিত প্রতিবাদী সভায়। আর বার্মিংহ্যামেই বাস করতেন ব্রিটিশ আলোকচিত্রী রজার গোয়েন ও বাংলাদেশি আলোকচিত্রী ইউসুফ চৌধুরী। বিলেতে সেই আগুনমুখর অনন্য চিত্রগুলো দু-জনেই তুলে রেখেছিলেন। ছবিই বলে দেয়, কতটা মরিয়া হয়ে ভিনদেশের রাস্তায় নিজেদের উজাড় করে নেমেছিলেন দেশটিতে বসবাসরত আমাদের পূর্বসুরিরা।
৫০ বছর পর স্মলহিথ পার্কের সেই জনসভা নিয়ে রোমন্থন করেন বার্মিংহ্যামে বসবাসরত বিলেতে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসে বলিষ্ঠ সংগঠক তজম্মুল হক টনি। তিনি বলেন, পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছিল, সে-তো জানতামই। সত্যি কথা বলতে কি নিজেদের তৈরি করছিলাম পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য। ২৮ মার্চ স্মলহিথ পার্কেও জনসভাটি ছিল স্ফুলিঙ্গের মতো। সবকিছু উজাড় করেই মানুষজন জড়ো হয়েছিলেন। সে-এক অভাবনীয় সাড়া। মনে পড়ছে, লাউড স্পিকার লাগবে জনসভায়। কী করা যায়! স্থানীয় লেবার পার্টির নেতা পরবর্তীতে সিটি কাউন্সিলর হয়েছিলেন ডিক নলেস, তিনি ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন স্পিকার। তুমুল উত্তেজনা নিয়ে শপথ পাঠ করা হলো। উত্তোলন করা হলো পতাকা। মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রেরণা যুগিয়েছে সেই জনসভাটি। বাকি নয়মাস তো রাস্তায়ই ছিলাম। লন্ডন টু বার্মিংহ্যাম। নানা শহরে ছুটেছি। সে-এক অনন্য সুখম্মৃতি!
স্মলহিথ পার্কে আয়োজিত জনসভাটি ছিল প্রতিবাদী বাঙালিদের শপথ নিয়ে মাঠে নামার অনন্য উপলক্ষ। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থন ও বিশ্বজনমত গঠনে তাদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।
উজ্জ্বল দাশ : প্রতিষ্ঠাতা, লন্ডন ১৯৭১ : প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান।
রচনাটি লেখকের প্রকাশিতব্য ‘লন্ডন ১৯৭১’ গ্রন্থ থেকে সংক্ষেপিত।
ছবি : লন্ডন ১৯৭১ আর্কাইভ / বদরুন্নেসা পাশার কাছ থেকে সংগৃহীত।
… …
- মৌলভিস্যার, মেসো, মাতৃধর্ম ও কতিপয় বেকুব || উজ্জ্বল দাশ - May 11, 2021
- বিলেতে সেই জনসভার ৫০ বছর || উজ্জ্বল দাশ - April 7, 2021
- দি ইনফর্মার ১৯৭১ || উজ্জ্বল দাশ - March 26, 2021
COMMENTS