অ্যাঞ্জেলিনা || আফসানা কিশোয়ার

অ্যাঞ্জেলিনা || আফসানা কিশোয়ার

এই নারীর ব্যক্তিত্ব ও সৌন্দর্যের প্রতি মোহগ্রস্ত আছি ১৯৯৮ সালে লুকায়ে GIA  ম্যুভিটা দেখার পর থেকে। তারপর তো টুম্বরাইডার  দিয়ে সে দুইন্যা মাত করে ফেললো!

GIA was such a character!

When I died they came
Said she was such a wonderful soul
Alive me received only troll

সে জানে সে Badass, এবং এ নিয়া তার কোনো মাথাব্যথা নাই।

আমাকে আমার এক বন্ধু কয়েকদিন আগে জিজ্ঞেস করছিলো,— আচ্ছা দোস, এই-যে হলিউডের অ্যাক্ট্রেসরা এদের যত বয়স বাড়ে তত এদের সৌন্দর্য বাড়ে কেন?

আমি বলেছি, কারণ বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে। আর আত্মবিশ্বাস এমন এক জিনিস যা বডিল্যাঙ্গুয়েজ থেকে শুরু করে সবধরনের শারীরিক-মানসিক প্রকাশকে সুন্দর করে তোলে।

আই লাভ অ্যাঞ্জেলিনা জোলি!

২.
GIA ম্যুভি নিয়ে আমি আগেও লিখেছি। ১৯৯৮ সালে আমেরিকার এই সুপারমডেলকে নিয়ে ম্যুভিটা হয়, যেখানে মূল চরিত্রে অ্যাঞ্জেলিনা জোলি অভিনয় করেন।

GIA ২৬ বছর বয়সে সুঁই দিয়ে ড্রাগ নিতে নিতে এইডসে আক্রান্ত হন, এবং মৃত্যু বরণ করেন। সেই ম্যুভির একটা ডায়ালগ ছিল এমন—

She was like a puppy. She was like…love me, love me, love me, love me…and I did. I did. I did right away. She was my lover. The only person I really loved.

আমার মনে হয়েছে যতবার এ-ম্যুভি স্মৃতিতে আসে, শুধু ভালোবাসা পেলে হয়তো এই সুপারমডেল বেঁচে যেত — তার এই রেক্লেস লাইফ এত উঁচুনিচু পথে না-ও যেতে পারত।

নিচের এই শায়ের শুনতে শুনতে উপলব্ধি করলাম—

খলনায়কও হতে পারে নায়ক
যদি তার ভাগের ভালোবাসা মিলে
পিশাচিনী হয়ে যায় পরী
তাকে মায়ায় বুকে টেনে নিলে
ব্যাঙ হয় রাজপুত্র
রাজকুমারীর দক্ষ চুমুতে
সদয় হও প্রতি প্রাণের প্রতি
এই তো লেখা রূপকথাতে!
(ভাবানুবাদ লেখককৃত)


আফসানা কিশোয়ার রচনারাশি
গানপারে আঞ্জেলিনা

COMMENTS

error: You are not allowed to copy text, Thank you