জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ মুক্তি পাইলেন।
তো, দুনিয়ার আইটি অ্যালগরিদম তো এই সুযোগে অনেক বদলাইয়া ফেলছেন অথোরিটিরা। জেল দেওয়ার মারফতে সময় যেহেতু পাইছেন তারা।
আর এখন মুক্তি পাওয়ার পর পৃথিবী যে অ্যালিয়েন অ্যালিয়েন লাগবে, বন্দীদের কাছে যেমন লাগে, তো তাদেরকে এই সুযোগ দান করা বা বিচারপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিজয় প্রদান করা, যা-ই বলেন, তা নিজেই একটা ট্রায়ালসম মুক্তির দশা।
তাও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ হইতেছেন সেই হিরো, যা ক্ষমতাকে আরেকটা নতুন ক্ষমতার দ্বারা চ্যালেঞ্জ করে, যেই ক্ষমতা আবার ইন্ডিপেন্ডেন্ট না। যেহেতু আজকে আর কোনো দেশই ইন্ডিপেন্ডেন্ট না। ফলে ক্ষমতাগুলি এইটা ব্যবহার করে। ব্যাকফায়ার আর কি।
তবে, জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ রাস্তা দেখাইছেন। নেগোশিয়েটিং ক্যাপাবিলিটি বিল্ড করতে বলতেছেন। মূলত ক্ষমতাবানদেরকেই যদিও তা, এইখান থেকে অ্যাক্টিভিস্ট ও বিপ্লবীদের নেয়ার আছে অনেককিছু। ভবিষ্যৎ বিপ্লবীরা গায়ে আগুন না দিয়া, সুইসাইডাল বম্বিং না কইরা কীভাবে আগাইতে পারেন, সেই রাস্তা অ্যাসাঞ্জ দেখাইছেন।
- ১৫, ১৬, ১৭, ১৮ … || আনম্য ফারহান - August 9, 2024
- গুড ভার্সাস ইভিল সবসময়ই কন্টেক্সট মুখাপেক্ষী || আনম্য ফারহান - July 15, 2024
- সভ্য সমাজের পার্কে পাব্লিক টয়লেটে প্রবেশমূল্য || আনম্য ফারহান - July 11, 2024
COMMENTS