কেইটের কথাবাত্রা (১৫)

কেইটের কথাবাত্রা (১৫)

একটা-কোনো পুরুষচরিত্র অভিনয়ের মাধ্যমে একদিন ফুটাইতে চাই আমি। কিছুটা অভিনয়বিদ্যা আমি তো রপ্ত করেইছি বলতে পারি। কিন্তু কোন ধরনের পুং চরিত্রে প্লে করব তা জানি না অবশ্য। সুযোগটা পাবো কি না তা জানি না যদিও। তবে এইটা হবে একটা চ্যালেঞ্জ, যদি চান্স পাই কখনো। মন্দ করব না মনে হয়।

আতখা কেন যে ন্যাস্টি সমস্ত মানুষজনের ক্যারেক্টারে অভিনয় করছি আমি জানি না। তবে মজা পাচ্ছি দারুণ, অভিনয় করে, আর ব্যাপারটা তো সত্যি সত্যি মন্দ মানুষ হয়ে যাওয়া না, ক্যারেক্টার চিত্রায়নই দিনশেষে।

লাইফে যদি চেইঞ্জ আসে কোনোদিন, মানে আমি বলতে চাইছি যদি বদলাই কখনো, বদলায়া যাই ইন ওয়ান মর্নিং, তাইলে আমার জিন্দেগির যা অভিজ্ঞতা তা দিয়া আমার মনে হয় আমি একটা জ্ঞানী আর অনেক বড় মানুষের রূপে আবির্ভূত হব।

সবসময় আমি চেয়েছি চ্যালেঞ্জিং আর বহুমুখী মাল্টিফেসেটেড ক্যারেক্টারে প্লে করতে। কেননা আমরা প্রত্যেকেই, মানুষ বলতেই, একেকটা হাজার-জটিলতায়-ঘেরা ধাঁধা।

কথাটা বলেই ফেলি, দ্যাখেন, ‘দ্য রিডার’ সিনেমায় অভিনয় করা আমার কাছে গ্ল্যামারাস কোনো বিষয় ছিল না। কাজটার জন্য শরীরের অবাঞ্চিত লোমকেশগুলাও সযত্ন রাখতে হয়েছে একটা লম্বা টাইম পর্যন্ত

চয়ন, সংকলন ও অনুবাদন : বিদিতা গোমেজ

… …

COMMENTS

error: