আই থিঙ্ক আই ওয়্যজ রিয়্যালি অ্যা ড্রামাক্যুয়িন। নানানকিছু নিয়া ভান-ভঙ্গি করতে সবসময় ভাল্লাগত আমার।
সবসময় নিজেরে একটা ভাঁড় ভেবে এসেছি আমি। বনেদি ভাঁড়।
নারীদের জীবনচক্র ও জৈবিক ঘড়ির মধ্যে একটা বাজে ক্ল্যাশ ঘটতে দেখি আমরা। মানে, দেখবেন যে একটা নারীর রোজগারপাতির দিনগুলায়, তার লাইফে টাকা বানাবার ও সঞ্চয়-সমৃদ্ধির দিনগুলায় সে থাকে ফার্টাইল, প্রজনন-উর্বর। ফলে পদে পদে পা হড়কাবার হ্যাপা। পা হড়কায়ও। সন্তানাদি নিতে হয়। এই কারণে নারীর জীবন অনেক বেশি ভোগান্তিতে যায় একটা পুরুষের তুলনায়। এর একটা সুরাহা আজ হোক বা কাল মানুষকে ভাবতে হবে।
এই জিনিশটা আসলেই ইন্ট্রেস্টিং যে আমার লাইফে সেরা ও সবচেয়ে মজার অভিনয়প্রস্তাবগুলা আমি পাইসি আমার দুইটা বাচ্চা জন্মাবার পরে।
দুই-দুইটা বাচ্চার মা হিশেবে একটা টাইমে আমারে প্রচুর অ্যানিমেইটেড ম্যুভি দেখতে হইসে। এবং আমার চেয়ে কে আর ভালো জানে যে অ্যানিমেশনের নামে বাচ্চাগুলারে বেহুদা বাজে জিনিশপত্র দেখতে বাধ্য হতে হয়।
চয়ন ও অনুবাদন / বিদিতা গোমেজ
- সহনশীলতা, সহানুভূতি ও মানবতা - December 7, 2023
- অনন্য নয়, অনেক || ইলিয়াস কমল - December 7, 2023
- দশকতামামি ১ / দশকভিত্তিক অর্জন ও স্বকীয়তা : বাংলাদেশের কবিতার অনুসন্ধান ও বিচারপ্রবণতা - December 6, 2023
COMMENTS