সিনেমায় ৩৫ মিমি-র দাপট কমেছে, বিএফডিসিকেন্দ্রিকতাও হ্রাস পেয়েছে অনেকটা, তবে বাংলা ডিজিটাল সিনেমার জন্য আরো অনেক নির্মাণ প্রয়োজন।
শুধু খরচ কমেছে বলে ডিজিটাল ফর্ম্যাটে নির্মাণের দিকে এগিয়ে আসা নতুন নির্মাতাদের চলচ্চিত্রের নান্দনিকতা নিয়ে, প্রেজেন্টেশন নিয়ে, টেকনিক ও টেকনোলজিক্যালি আরো সাউন্ড হওয়া প্রয়োজন। ভাষা নিয়ে, গল্প নিয়ে বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্ট করতে করতে আমরা রানওয়ে, ডুবসাঁতার, রেহানা মরিয়ম নূর-এর মতো ছবি আরো অনেক বেশি পেতে থাকব।
ভালো সিনেমাগুলোকে ঢাকার সিনেপ্লেক্সের বাইরে সারাদেশে মানুষের কাছেও নিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে চলচ্চিত্র সংসদগুলোর সাথে যোগাযোগ করে সিনেমা দেখানোর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। নির্মাতাকেই উদ্যোগ নিতে হবে যেমনটা তারেক মাসুদ করতেন। তারেক মাসুদ বলেন, —
থার্ড ওয়ার্ল্ডের একজন ক্রিয়েটরকে একইসঙ্গে অ্যাক্টিভিস্টও হতে হয়, কারণ এখানে অনেককিছুই রেডি নেই।
আশা করি ধীরে ধীরে এই ব্যাপারগুলোই মেইনস্ট্রিম হবে, প্রফেশনালি এগিয়ে আসবে, ধীরে ধীরে চাকাটা ঘুরতে থাকবে।
আর এভাবেই ডিজিটাল ফর্ম্যাটে গড়ে উঠবে বাংলাদেশের সিনেমা।
- যেন আশ্বস্ত হওয়ার ফুল || আনম্য ফারহান - March 26, 2023
- শান্তিগঞ্জের মানুষ উৎসব || ইভা রায় - March 25, 2023
- জাকারিয়া খান চৌধুরী : স্মৃতি ও শ্রদ্ধা || উজ্জ্বল দাশ - March 25, 2023
COMMENTS