ট্যাগগুলো: মুন্সীবাজার
চড়কের গল্প || অসীম চক্রবর্তী
মৌলভীবাজারের শহরের কাছেই বিশাল এক দীঘি। এপার থেকে ওপার দেখা যায় না। ক্লাস সিক্সে পড়া আমি দীঘির বিশালত্ব দেখে হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। বিষ্ণুপুরের এই দীঘির...
ইংরেজি ভাষায় এমন বই আমরা হামেশা পেয়ে থাকি, পড়ি, উপকৃত ও উদ্বোধিত হই। ফিলোসোফির অ্যা-বি-সি-ডি, বিভিন্ন দর্শন ও দার্শনিকের তত্ত্বীয় বিশ্বে ভ্রমণের এন্ট্...
লক্ষ্যশূন্য লক্ষ বাসনা ছুটিছে গভীর আঁধারে
জানি না কখন ডুবে যাবে কোন অকূল গরল পাথারে...
আমার পৈতৃক বসতবাটী! ঋতুভেদে এখানে এখনও খেলা করে প্রকৃতির অপার...
তোমাদের কল্যাণ কামনা
আমি আর করতে পারব না
যা করতেসো তোমরা তাতে সায় দিবার কিসু নাই
কিন্তু তোমরা আল্লার আশ্চর্য জন্তু, ভোদাই —
বিন্দুমাত্র সন্দেহ করি...
প্রত্যন্ত অঞ্চলে যেয়ে কাজ নাই, সিটি কর্পোরেশন এবং অ্যাডজ্যাসেন্ট এলাকায় সার্চ করলেই অবাক হবার মতো খবর মিলবে। এমনিতে একেকজন তালেবর আমরা ভাবি যে একেকটা ...
এই ব্রহ্মাণ্ডে সবকিছু জাগতিক নিয়মে চলে। জলের খলবল ধ্বনি, মাটির সোঁদা ঘ্রাণ, বাতাসের শনশন শব্দ, নদীর থৈথৈ জলের খেলা, ধানের মৌ মৌ গন্ধ, — সমস্তকিছুই গান...
আমাদের প্রজন্মের একটা অংশের গানের রুচি তৈরি হয়ে গেছিল আশিতে। সেটা আবার, ঘটনাচক্রে, রাগাশ্রয়ী এবং (ভারতীয়) বাংলা গানের সিলসিলা দিয়ে। ফলে, আশি ও নব্বইয়ে...
মঞ্চে উঠলেই আমি এতটা নার্ভাস হয়ে পড়ি যে বকবক করা ছাড়া নার্ভাসনেস ঢাকবার কোনো উপায়ও পাই না। আমি চেষ্টা করি বকবক না করতে। নিজের মগজেরে বলি, মুখে কথা পাঠ...
ভরভরন্ত রৌদ্রালোকিত দিনের বেলায় আমি সূর্যাস্তের চিন্তায় অস্থির হয়া যাই না।
আল্লার কাছে শুকরিয়া জানাই যে আমি আমার এই বাপমায়ের প্রোডাক্ট। তারা আমার ভিত...